বড় বড় শালগাছগুলোকে আর দেখতে পাই না
যতদূর জানি ওদের জন্য ঝারির ব্যবস্থা ছিল না
শুধু বর্ষার জলেই ওরা মস্ত বেড়ে উঠে
আমাদের তাক লাগিয়ে দিত
আমরা হাঁ করে দেখতাম ওদের পরিশ্রমী ডাল
বসতাম নির্দ্বিধায় বাড়িয়ে দেওয়া ছায়ায়
একদিন ঠিক হল সৌন্দর্য্যায়ন হবে
মখমলকে পাঁচ গোল দিয়ে ঘাস হল
ছোট ছোট দোলনা হল
আর হল ছিমছাম বেঁটে বেঁটে অজস্র পুতুল
আমি একটা শালগাছের মডেল চাইতে ওরা বলল
ওরকম আখাম্বা জিনিস বানালে
প্রথমত পড়তায় পোষাবে না
তাছাড়াও
মাথা উঁচু করে ওর দিকে বেশিক্ষণ তাকালে
শিরদাঁড়ার নমনীয়তা ভেস্তে যেতে পারে...
0 Comments.