[ ট্রেনে যেতে যেতে অর্কপ্রভর অনেক কথা একসঙ্গে ভীড় করে আসছিল… কোথা থেকে শুরু করি বিপাশার কথা!!
একটি নারীর, বিশেষতঃ স্ত্রীর, ইতিহাস ঠিক কোথা থেকে লেখা উচিত, যখন তার সম্বন্ধে অন্য কাউকে কিছু বলার প্রশ্ন ওঠে!!... তাছাড়া, মোহনার সঙ্গে এই সম্পর্ক গড়ে ওঠা তো অন্য কারো অবস্থানের প্রেক্ষিতে হচ্ছে না!! হয়তো, সংসারের বহুমাত্রিকতার বাইরে কোন অন্য dimensionএ নিজেদের অবস্থানকে খুঁজে নেওয়ার তাগিদে কিছু জানার বা জানানোর প্রয়োজন পড়ছে! সেখানে, এখনই বিপাশার সম্বন্ধে বিস্তারিত বলার কীই বা প্রয়োজন! তাছাড়া, সে তো এক বিশাল জটিল কাহিনী!... পরে, নাহয় জানানো যাবে… এখন শুধু বাস্তবিক অবস্থানটুকুই বলা থাক না হয়! ]
( অর্কপ্রভ, মোনালিকে লিখল) :
বুকের তালা খোলার নং-কোডটা প্রথমে তো বিপাশাকেই দেওয়া ছিল! কিন্তু, একটা সময়ের পরে তার সে কোড-নং মনে রাখার প্রয়োজন ফুরিয়ে ছিল, তখন পিন কোড পাল্টে ফেলি। সে সব কথা, একদিনে তো জানানো যাবে না!... ক্রমশঃ না হয় জানবে!
তাই বলেছিলাম, বিপাশার পক্ষে সেখানে থাকা মুস্কিল,... কিন্ত জেনে রাখা ভাল, মণিদীপার ক্ষেত্রে তা’ তো বলা যাবে না… এখন, তাতে তোমার মুস্কিল হবে কিনা তোমাকেই ভাবতে হবে।
মোঃ : না... মুস্কিল নেই তো!! ...
কারোর সাথে তো কারোর দ্বন্দ্ব নেই...
অবস্থান সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হয়েই তো পা বাড়ানো... সেই অবস্থানটুকু তো বদলানো যাবে না... 🙂
একটা কথা এখন বলে রাখছি, কাল ও পরশু দু-দিন মেয়ের ছুটি.. পরশু দিন আমার বরের ও ছুটি... তাই এই দু-দিন আমি নেট ব্যবহারের সময় কম পাব...
বিশেষ করে রবিবার দিন... খুব একটা খুলি না... যাতে ঘরের মানুষটিরও নিজেকে অবহেলিত মনে না হয় ... তাই এই ব্যবস্থা...!!
অর্কঃ-- বেশ। আজকে তুমিই লেখো বরং। আমি সময় পাব না।
'তোমাকে এতদিন কেউ ভালবেসে খুন করেনি কেন', সে প্রশ্ন করেছিলাম, উত্তর দাও… কিংবা, 'তোমার অত এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা' লিখো।😊
মোঃ -- খুব শীগগির আমায় উৎখাতের পরিকল্পনা আছে নাকি....!? 🙂
নইলে এক জীবন সময় আছে তো ... সব প্রশ্নেরই উত্তর দেবো...! 🙂
অর্কঃ : উত্তর শোনার জন্যে একজীবন সময় কী আর আছে!? 😊
মোঃ : কে বলেছে নেই... একদিনেও একজীবন বাঁচা যায়... অথবা একজীবনে একদিনও নয়.... 🙂
( আজ সারাদিন ধরে মাঝে মাঝে ওর সময়মত মোনালিসা অর্কপ্রভকে লিখে যেতে থাকল) :
প্রথম যে মানুষটির প্রেমে পড়েছিলাম মনে মনে... বুঝলেন... আমার বয়েস তখন ১৩ কি ১৪... আর তার কম করে হলেও ৪৪/৪৫... হা হা... আমার এক কাকার বন্ধু...
পরে বুঝেছি... পরিণত মানুষ ছাড়া আমি ভালোবাসতে পারি না... রহস্যটি এটিই... 😊
ভালোবাসা তো আকাশের মতো... শুধু দৈহিক গন্ডীতে সীমাবদ্ধ নয় গো....
কতলোকেই তো ভালোবাসে আমায়... আমিও বাসি না তাই নয়... কিন্তু তার একটি নির্দিষ্ট সীমা আছে... প্রেমে পড়ি না... 🙂
কত লোকে কত কিছু বলে... যখন দেখি বিপথে যাচ্ছে তখন আর উত্তর দিই না... কারণ আমি শরীরের গন্ডী দিয়ে ভালোবাসা বুঝি না... মন দিয়ে বুঝি.... মনের গন্ডী না ডিঙিয়ে শরীরের গন্ডী তো পশুরাও পেরোয়... আমি পারি না... তাতে অনেকের বিরাগভাজনও হয়েছি... বলেছি আপনাকে আগে... সে গল্প আবার পরে করবো না হয়...
বিভুকে, মানে আমার বরকেও তো আমি ভালোবাসি... মিথ্যে বলে অনুকম্পা তৈরি করে আমি অন্য অনেকের মতো পুরুষের মন গলাতে পারি না... যেমন ফেসবুকে এখন অনেক মহিলারাই করে থাকে.... আমার ঘৃণা হয় তাতে... তাদের ওপর আমার করুণা হয়....
এবার হয়তো বলবেন... তবে ফের প্রেম কেনো...!?
তার উত্তরে বলি... মনের তল কখনো এমন ভাবে মিশে যায় কোথাও... হৃদয়ে ব্যথার মতো ভালোলাগার অনুভূতি হয়... সে মনের এক অদ্ভুত দশা... সে ভালোলাগাটুকুর জন্য অন্য অনেক জীবন্মৃত ভালোলাগাকে বাঁচিয়ে তোলা যায়....
কিন্তু, ভালোলাগাগুলো ‘জীবন্মৃত’ কেন হয়ে যায়, সে খবর তো কেউ জানবে না!… অথচ, তা যদি না হত, তাহলে তোমার বুকের পিন কোডও পাল্টাতে হত না, আমারও মনের তল খোঁজার প্রয়োজন হত না!
মন যেখানে ভেসে থাকতে চেয়েছিল সেখানে জলস্তরে দূষণের মাত্রা ক্রমশঃ যে বেড়ে যেতে থাকল!!...
বিয়ের পরে তখন বিভুর কর্মস্থল, অন্যরাজ্যে থাকি।... ভাবিনি তো কোনদিন, কাজের শেষে নেশা করে টলতে টলতে ঘরে ঢুকে আমার সঙ্গে জড়ানো গলায় কেউ রাফ ভাষায় কথা বলবে!!... সুউপায়ী, সুশিক্ষিত, আধুনিকমনস্ক ছেলের সঙ্গেই তো বাবা মা বিয়ে দিয়েছিলেন!! আধুনিকতার সে ইঞ্জিনিয়ারিং পাঠ যে আমার নামতা পাঠের আদুরে দুপুরের অজানা ছিল!! অনেক কষ্টে, অনেক শাস্তিভোগের পরে কিছুটা তার রপ্ত হল বটে, কিন্তু আমি যে টুকটাক লিখতে ভালবাসতাম… ছন্দোবদ্ধতায়… আঁকতে ভালবাসতাম (সে তোমায় দেখাবো পরে)… মা গান করতেন, সেগুলো যে কণ্ঠে বেজে উঠত… ছোটবেলাকার আদর যত্নে বেড়ে ওঠা সেই ভাললাগাগুলি ‘জীবন্মৃত’ হয়ে টুপটাপ মনের গভীরে ডুব মারতে লাগল! মনের কোন অতলে যে তলিয়ে যেতে লাগল তা আর খুঁজে পাওয়া যেত না।
হঠাৎ, তোমার দেখা পেলাম। তুমি যে আমায় নতুন করে সাঁতার কাটাতে শেখালে, ডাক্তারবাবু!... ডুব সাঁতার… ডুবে যাওয়া যায়, ভেসে ওঠা যায়… মনের মধ্যে ডুব মেরে দেখতে পাওয়া যায়, তারা গভীর সমুদ্রতলে তেমনই আছে, কোন উদ্ধারকারীর পথ চেয়ে।
আমি একে একে সেগুলি তুলে এনে তোমায় দেখাবো… আমার ‘ইচ্ছেরা’ রূপসী সাজে কখনো ছবি হয়ে, কখনো ছায়াবার্তা হয়ে, কখনো গোপন খামে আমার হাতের লেখা চিঠি হয়ে, আঁকা হয়ে, কণ্ঠের গান হয়ে, কখনো রূপকথার পরী হয়ে তোমার কাছে পৌঁছবে।… তুমি শুধু গ্রহণ করে আমায় ধন্য কোর!!
আসলে আমরা কেউ-ই তো পুরোপুরি পারফেক্ট নই... কোথাও কোন তারে বিদ্যুৎ খানিক কম থাকে... হঠাৎ কারোর উপস্থিতিতে যখন সেটিতে বজ্রপাত হয়.... তখন না ভালোবেসে কোথায় যাই....!?
কেউ যখন বলে.... " তোমার ১০০০০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক তীক্ষ্ণ দৃষ্টির লাইটহাউস দূর মোহনায় ভেসে থাকা আমার নাও থেকেও দেখতে পাই....!” ( আপনার কথা তো! 😊).... তখন সেই সম্মানীয় আশ্রয়ে.... সেই হৃদয় মথিত আবেগে.... সেই বেদনায়.... আমার বুকের ভিতরে মুচড়ে ওঠে... চোখে অজান্তেই জল আসে.... আমি নিজের সামাজিক অবস্থান... সম্পর্কের ইতিহাস.... ন্যায়-অন্যায় বোধ.... সব হারিয়ে ফেলি.... আমি সেই দরদী মানুষটির প্রেমে পড়ি.... অকপট... তাকে চাই হৃদয়জুড়ে...
এখন এ যদি আমার দোষ হয়... তো অবশ্যই দোষ.... তবে দোষী আমি একা নই... অলক্ষে বসে মুচকি হেসে যিনি এই দেখা হওয়াটুকু লিখে রেখেছেন... দোষ তারও কম নয়.... 🙂
কিছুদিন আগে এক ভদ্রলোককে ভালোলাগতো খুব... তিনিও পরিণত, বিদ্বান, সুপুরুষ .... কিন্তু ওইযে, ব্যক্তিসত্তার একটি সম্মানীয় অবস্থান হতে হয়... তার থেকে বেশ খানিক ছোট হওয়ায় তিনি সেই গুরুত্বটি আমায় দিতে পারেননি.... হঠাৎ করে সরিয়ে দিয়েছেন সামান্য অজুহাতে.... আমি ফের নতজানু হলে তার কাছে আসার গৌরব মহিমান্বিত হ’ত হয়তো... কিন্তু যেখানে আমার তিলমাত্র ও দোষ নেই সেখানে আমি নতজানু হতে নারাজ....
আর পিছন ফিরে তাকানোর ইচ্ছে হয়নি....! 🙂
কত কথা যে ভীড় করে আসে মনে.... সামলানো যায় না....
তবে যার কাছে এখন বলছি.... সে আমার বহুদিন বাদে সন্ধান পাওয়া খোলা আকাশ... তার সমীপে লুকোনোর আমার কিচ্ছু নেই.... ভালোবাসাই অকপট হতে শেখায়.... এখন সে স্বীকার করলেও আমি তাকে ভালোবাসি আর স্বীকার না করলেও এই অনুভূতি অস্বীকার করার সামর্থ্য আমার নেই...পুরোটাই যে আমি হৃদয় দিয়ে বুঝি...
শুধু আমার দাড়িবুড়ো কে কাল বলেছি... তুমি কী করে এমন সব বলে গেছো...!?
"যারা কাছে আছে তারা কাছে থাক
তারা তো পারে না জানিতে
তাহাদের চেয়ে তুমি কাছে আছ
আমার হৃদয়খানিতে.... "
এ যে অবিসংবাদী সর্বৈব সত্য.... আমার উপলব্ধ সত্য.....!! 🙂
ডাক্তারবাবু, যে যেখানে আছে থাক, জানবে, তুমি শুধু আছ আমার হৃদয়খানিতে! 😊
পচা লোক একটা... নিজেরও যে কত কিছু বলার উত্তর দেওয়ার বাকি আছে... সে সংবাদ অবগত আছে তো...!?🙂
আমায় দিয়ে তো দিব্যি বেশ এত এত বলিয়ে নেওয়া হলো... 🙂
বলবো আরো অনেক... গৃহহারা না হলে... 🙂
অর্কঃ : যাকে বুকে স্থান দেওয়া যায়, তাকে আর বলতে পারবো না, 'স্বচ্ছন্দে ত্যাগ করতে পারেন'😊… সেটা তার কথা হয়েই থাক।
আমি আমার জীবনের সর্বনাশকেও তো উৎখাত করতে পারিনি! আর এত ঘুরে, এত অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে আমার ঠিকানা খুঁজে তুমি এলে, তোমাকে সে কথা বলতে পারি!
যে আমার জন্যে চোখের জল ফেলেছে, তার কাছে যে আমি ঋণী হয়ে গেছি!
মোঃ : লিখতে লিখতে গিয়ে মেয়েকে কম্পিউটার টিউশন থেকে নিয়ে এসে ফের লিখলাম... এবার রান্না বাকি আছে সেটা একটু সেরে নি...! 🙂
( দুপুরবেলার নিঃসঙ্গতা ফেসবুক, হোয়াটস্অ্যাপের আশ্রয়ে কিছুটা সঙ্গ পায়। অনেকের বিভিন্ন বাঞ্ছিত অবাঞ্ছিত মেসেজের উত্তর দিতে বসে মোনালিসা। পাশের ঘরে শাশুড়ি মা ঘুমচ্ছেন... মেয়ের ফিরতে একটু দেরী আছে... উপুড় হয়ে শুয়ে অর্কপ্রভকে কিছু লিখতে গিয়ে মোনালিসার ঠোঁটে হাসির রেখা ফুটে উঠল।… শাড়ীর আঁচলটা খসে গেছে… মুখ তুলে তাকিয়ে দেখল, সামনে মনিটরের সঙ্গে লাগানো ক্যামেরাটি জুল জুল করে তাকিয়ে ফ্রেমের মধ্যে ধরতে চেষ্টা করছে তার ঢাকনা খোলা সিন্দুকের আলো ঠিকরোনো অনন্য ঐশ্বর্যের ভাণ্ডারকে… সজাগ হয়ে রয়েছে সুইচ অনের অপেক্ষায়। ও লিখল...) :
আচ্ছা!!... কত আদর করতে পারো তুমি...!? 😜
sorry গো... এটা কোন প্রলোভন নয়... এমন দুপুরের দিকে কি হয় আমার খানিক মাথা বিগড়োয় বুঝি... দ্বৈত সত্তা আছে যে...
ওই যে... " ঘরে তোর বসত করে কয়জনা... ও মন জানো না..."
আমায় ছলনাময়ী ভেবে ভুল বুঝবেন না please... এমন একটি আরোপে আমার কষ্ট হয়... আমার উত্তরাধিকার সুত্রে পাওয়া সরলতাটুকুর শ্বাসরোধ হয়....
অর্কঃ : এখনো 'sorry গো...এটা কোন প্রলোভন নয়... '!!!!
উফ্,... 'জয় করে তবু ভয়' কাটলো না? আমি দেখতে চাই, আমি তোমার কতটা প্রলোভন সংহত করার ক্ষমতা রাখি।
তবে, রাতের দিকে কি হয় আমারও খানিক মাথা বিগড়োয় বুঝি....😍😍
মোঃ : হা হা... একদিকে বেশ... ভাগ্যিস দুজনের একসাথে মাথা বিগড়োয় না... তবে রাত-দুপুর একাকার হয়ে যেত... কিছুই আর সংহত করা যেত না....!! 😊
অর্কঃ : সব পড়া হয় নি। ব্যস্ততার মধ্যে একটু অবসর পেয়ে আমার একটি গানের কিছু পঙক্তি দিলাম :
আমায় পাগল করে তুলে বলো কী লাভ তোমার হবে,
আমায় মাতাল করে দিয়ে বলো কী সুখ তুমি পাবে!!
তুমি তো আর পারবে না দাঁড়াতে
হাজার লোকের মধ্যে হাত বাড়াতে
তবে কেন তোমার আস্কারাতে
আমার পথ চলা এমন কাঁপাবে!!
এর পরে তোমার লাইন জোড়ো। ❤
মোঃ : যথা আজ্ঞা...! 😊
স্নান করে খেয়ে আসি তারপর শান্তি মতো ভাববো... লিখবো..
আমি তো জানি আপনি আজ ভারি ব্যস্ত...!!
( অনেকপরে, মোনালিসা আবার লিখল) :
এই যে…! লিখলাম। তবে, এটা আমার ভার্সান, অর্থাৎ, আমার দিকের ভাবনা :
সামাজিক এ পরিচয়ের গণ্ডী ডিঙিয়ে
পারবে নিয়ে যেতে কি আমায় পথ চিনিয়ে!?
স্বর্গে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য
না থাকে, আছে তো এ মর্ত
মরন আসে আসুক নিঃশর্ত
তার বুকে জীবন নাহয় ঝাঁপাবে !!
দেখো তো ডাক্তারবাবু, তোমার গানের সংগে ঠিক ঠিক মিল হলো কিনা!! দু’পঙক্তি সঞ্চারী আর বাকিটা দ্বিতীয় অন্তরা!!
অর্কঃ : উফ্...!! কী লিখলে গো! একদম ঠিক ঠিক… আমার মত।... আহা!!
জানো, এটা আমি আগে লক্ষ্য করেছি বলেই তোমাকে উপেক্ষা করতে পারিনি… ত্যাগ করতে হলে কষ্ট হতই!! 😊
এ লেখা কপি করে রেখে দাও। কাজে লাগবে। আসলে, খোচাঁ না দিলে তো রক্তক্ষরণ হয় না! রক্ত না বেরোলে রক্তের পরীক্ষাও করা যাবে না! জানা যাবে না, যে তোমার সঙ্গে আমার রক্তের মিল ছিল... একেবারে DNA তে মিল বলেই, এত ঘুরেও আমার কাছে ফিরে এসেছ।
মোঃ : 😃 ফিরেছ, ডাক্তারবাবু!!
আকাশ জোড়া বিষণ্ণতা
সুখটুকু তার মণির মালা
মাতাল করা পুলক জুড়ে
সে সুখেতেই কাটুক বেলা…
মেয়েকে পড়ানো হয়ে গেছে… খেয়েদেয়ে শুয়ে পড়েছে…
তুমি যে আমার নেশা হয়ে গেছ, ডাক্তারবাবু!
0 Comments.