Category: স্মৃতিকথা

মানব সংগ্রামের কথা কই কবিতায় মানিক বৈরাগী 0

মানব সংগ্রামের কথা কই কবিতায় মানিক বৈরাগী

দাঁত সামলাও নিজের সত্য ও ন্যায়ের লড়াই একাই করতে হয় পাশে থাকে না কেউ,আড়ালে টিটকারি কপচায় অপর প্রান্তে কেউ কেউ মুচকি মুচকি হাসে উপদেশ নির্দেশ পরামর্শ সাবধান বাণীও বর্ষণ করে সত্যা মিথ্যার মিশ্রিত দ্রবণ...

মেহেফিল -এ- শায়র সুহিতা সুলতানা 0

মেহেফিল -এ- শায়র সুহিতা সুলতানা

জীবন এক রহস্যময় গোলকধাঁধা সে জানতো প্রভুর সংকীর্তন করলে পাপ ক্ষমা হয়ে গড়িয়ে পড়ে পায়ের ওপর! মন ও আত্মার ভেতরে হুহু করে ঢুকে যাচ্ছে চাঁদের দেশের গল্প! জ্বরের কোনো রঙ থাকে না প্রেমহীন বিবাহিত...

মেহেফিল -এ- শায়র কাজী জুবেরী মোস্তাক  0

মেহেফিল -এ- শায়র কাজী জুবেরী মোস্তাক 

একটাই পৃথিবী  সেদিন ওরা বাঁচবে বলে চারিদিকে আগুন জ্বেলেছিল ; অস্ত্র আর গোলা-বারুদের পশরা সাজিয়ে বসেছিল ; মানুষকে কোন ঠাসা করে নিজেকে প্রচার করেছিল । সেদিন ওরা ভুলেছিল সেখানেই ওদেরও ঘর ছিল ; সেই...

0

মেহফিল -এ- কিসসা কবিতা: ডিসেকশন ও আবৃত্তিযোগ্য নির্মাণ শাপলা সপর্যিতা

শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা “আনন্দ ভৈরবী” পর্ব – ৬ পদ্য বাউল প্রোডাকশনটির সবগুলো কবিতাই সকলকে পড়তে হয়েছিল নিবিষ্ট মনে। রিহার্সেলের কল থাকতো সকাল ১০ টায়। আমরা সকাল সাড়ে নটা পৌণে দশটায় পৌঁছাতাম টি এস সিতে।...

মেহেফিল -এ- শায়র রুদ্রাক্ষ রায়হান 0

মেহেফিল -এ- শায়র রুদ্রাক্ষ রায়হান

কুমিরা ঘুটঘুটে অন্ধকারে হঠাৎ- জোয়ারের জল জেগে ওঠে ঘাটে ফেরে ঢেউক্লান্ত নৌকার ঝাঁক আধভাঙা জাহাজেরা ঘুম যায়, পৃথিবী ঘুমিয়ে গেলে, নেশাতুর ঝাউবন হাসে কালো রং নৌকারা ইলিশের ঝাঁক নিয়ে আসে গুন গুন মাছ গোনে,...

মেহফিল -এ- কিসসা আকতার জাভেদ 0

মেহফিল -এ- কিসসা আকতার জাভেদ

একটি পরিযায়ী পাখি ও বিড়াল  (ডুবতে থাকা চোখে গভীর তাম্রলিপি’র অংশ ) ১ শীতকাল এলেই আমার তেমন মনে পড়ে না বর্ষার উচ্ছ্বাসের কথা। হরদম প্লাবিত আমার ভেতর ছুটোছুটি থাকে না বলেই সারা রাত জেগে থাকি শিমুল...

0

মেহফিল -এ- কিসসা নুসরাত রীপা

আষাঢ়ে পূর্ণিমা বাতাসটা ভীষণ ভালো লাগছে,কী মিষ্টি গন্ধ ভেসে আসছে–মৃদু স্বরে বললো মিতিল। তানজির মিতিলের কাঁধে হাত রেখে বললো,হুমম। হাস্নাহেনার গন্ধ! ওহ্! হাস্নাহেনা ফুটেছে বুঝি! তানজির মিতিলের হাতটা নিজের হাতে নিয়ে বললো,হা। সেই যে...

মেহেফিল -এ- শায়র অনিকেত সুর 0

মেহেফিল -এ- শায়র অনিকেত সুর

একটি পাখির পালক, তার হেমন্ত গান আকাশের নীল বুক থেকে এক পাখির পালক নিশ্চুপ নেমে আসে শার্সিতে — ‘মনে পড়ে, পাখি ছিলে সবুজ পাতার ফাঁকে? ফিরে দেখো, ছোঁও,’ এই বলে সে ঢুকে পড়ে মানবীর রূপে, তার চুম্বণ থেকে ঝরে চলে হেমন্তের শব্দরাশি, কলকল তানে না, কিছুই বলি নি; কেবল তার সুকোমল স্তন ছুঁয়ে দেখি, পাঁচ আঙুল বেয়ে নেমে যাচ্ছে পাঁচটি গানের সুর, ধবল দুধের নহর। কৈশোরক স্বপ্নের ঘোরে আমি মেতে উঠি নক্ষত্রের আলোয় হেমন্ত বাতাসে আবার উড়ে গেছে এইমাত্র সে। আকাশ ভেঙে শব্দেরা অবিরল সঙ্গমনন্দনে ঝরে যাচ্ছে সেই থেকে নদীজল, অরণ্য, পর্বতে খরাদগ্ধ মাঠে, ঘুমে, জাগরণে। সারাদিন যদি কাজ — তোমার চুম্বনছোঁয়া, তার কল্পকলনাদে সে কেবলি স্বপ্নবিদ্ধ উড়ে চলা, সকাম সঙ্গীত