কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে নুসরাত রীপা
সময় অর্থহীন চলে যাচ্ছে সময়। জগতের তাবৎ মূল্যবান ধাতু বা পাথরের বিনিময়ে একমিনিট বহুদূর এক নিনোসেকেন্ড সময় ক্রয় সম্ভব নয় অথচ সময় চলে যাচ্ছে একটা কালো কাঠের টেবিল একটা ঘূর্ণায়মান চেয়ার কিছু লাভ-ক্ষতি আর...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
সময় অর্থহীন চলে যাচ্ছে সময়। জগতের তাবৎ মূল্যবান ধাতু বা পাথরের বিনিময়ে একমিনিট বহুদূর এক নিনোসেকেন্ড সময় ক্রয় সম্ভব নয় অথচ সময় চলে যাচ্ছে একটা কালো কাঠের টেবিল একটা ঘূর্ণায়মান চেয়ার কিছু লাভ-ক্ষতি আর...
লুটেরা হবো আর কতটা কাপড় নামালে উলঙ্গ বলে? কতবার শরীর বেচে দিলে পতিতা বলে? কতদিন না খেয়ে থাকলে অনাহারী বলে? কতটা প্রতিবাদহীন থাকলে দেশপ্রেমী বলে? কতগুলো মিথ্যা বললে রাজনীতিক হওয়া যায়? কতটুকু চোখের জলে...
আনমনে একলা দুপুরে এখন তুমি কি করছো? কলেজে আসো নি আজ? দেখি নি তো, তাই। স্নান কি করেছো? শ্যাম্পু দিয়েছিলে কী সানসিল্ক নাকি ব্রুট? আমার কিন্তু ব্রুটই ভালোলাগে, তোমার? ছাদে কি আজ উঠেছিলে? দেখনি,...
শিক্ষিত বেকার পাতাঝরা বটবৃক্ষ তলে চৈতালি উত্তাপ মমতার বন্ধনের সূতো বেয়ে ঝরে দুশ্চিন্তার নীল চারিপাশে কটাক্ষের বিষদাতে বয়ে যায় নীলনদ সান্ত্বনার ডিপফ্রিজে বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে ভাসে পঁচে যাওয়া স্বপ্নের চুয়ে পড়া বেদনার গন্ধ। হপ্তান্তর ঢাকা,টিউশন...
বাচ্চাওয়ালী( তোপ )কামান পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার হাজারদুয়ারী প্যালেস চত্বরে দর্শনার্থীদের জন্য সংরক্ষিত এ কামানটির দৈর্ঘ্য ১৮ ফুট, ওজন ১৬ হাজার ৮৮০ পাউন্ড। ১৬৪৭ সালে তৎকালীন রাজধানী জাহাঙ্গীরনগরে তৈরি কামানটির নির্মাতা জনাধন কর্মকার নামে এক...
বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ সাত্তারুজ্জামান পিটু বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ সাত্তারুজ্জামান পিটু, এফ.এফ. ভারতীয় তালিকা ঃ ৪৮২৭৭, গেজেট নম্বর কালিয়া-৪৭৫, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর-০৪০১০৪০০২৪, এমআইএস নম্বর-০১৬৫০০০২৭২২, মোবাইল নম্বর-০১৭১১৮১৫৪৬৮, পিতা ঃ শেখ মোছলেমউদ্দিন, মাতা ঃ শুকরননেছা, স্থায়ী ঠিকানা...
লালন ও রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিকথা : রবীন্দ্রনাথ ছিলেন লালনের তত্ত্ব ও গানের এক মহান ভক্ত। ১৮৮৯ সালে রবীন্দ্রনাথ যখন কুষ্টিয়ার শিলাইদহে আসেন তখনই কোনো একসময়ে লালন সাঁইজির সাথে তাঁর দেখা হয়। তিনি লালন ফকিরের ২০টি...
কবি এবং কবিতা একটা অমল কবিতা পড়ার তৃষ্ণায় কবির হৃদয় উড়তে থাকে একলা দুপুরে ঘুরে ঘুরে উড়তে থাকা চিলের মতো এবং চোখ যে কখন হয়ে যায় নদী! একটা কবিতা লিখার অপারগতায় ঝলমলে সকাল কেমন...
মৃত্যু মৃত্যু আমাকে আর স্পর্শ করেনা আজকাল কারো মৃত্যুর খবরে কষ্ট পাইনা এতটুকু চোখে জল আসে না বুকটা পাথরচাপা ভার হয়ে ওঠে না কতজনকেই তো চলে যেতে দেখলাম শৈশব থেকে হরি ধ্বনি তুলে পুস্পাচ্ছাদিত...
অমানিশা মেঘাচ্ছন্ন আকাশ এক টুকরো চাঁদের ভূতুরে আলোয় চেয়ে থাকি অপলক! চরকা কাটা কোন বুড়ি দৃশ্যমান হয়না, বরং এক পরিশ্রান্ত নারীকে দেখি মমতা ভরা চোখে৷ দুহাত দিয়ে চোখ কচলিয়ে আবারো চেষ্টা করি গভীর দৃষ্টিতে...
কপি করার অনুমতি নেই।