কর্ণফুলির গল্প বলায় রবীন জাকারিয়া
ভাষা, উপভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা-প্রবন্ধ সূচনা: ভাষা, উপভাষা এবং আঞ্চলিক ভাষা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই৷ অনেকে মনে করেন মানুষ মনের ভাব প্রকাশের জন্য যে ইঙ্গিত করে, যে শব্দ উচ্চারণ করে কিংবা শারীরিক ভঙ্গী প্রকাশ...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
ভাষা, উপভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা-প্রবন্ধ সূচনা: ভাষা, উপভাষা এবং আঞ্চলিক ভাষা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই৷ অনেকে মনে করেন মানুষ মনের ভাব প্রকাশের জন্য যে ইঙ্গিত করে, যে শব্দ উচ্চারণ করে কিংবা শারীরিক ভঙ্গী প্রকাশ...
পরজীবী আট কয়েক মাস পর সাদিব তার মাকে খুঁজে পেয়েছিল। সেই ফুটওভারের ওপরে টুথব্রাশ আর রুমাল বিক্রি করছে । আসমা তাকে পাঁচশত টাকা পুঁজি দিয়েছে ব্যবসা করার জন্য। সুকন্যাকে জরুরীভাবে হাসপাতালে েিনয় গিয়েছিলেন...
প্রিয় ভালোবাসার সহযোদ্ধা আমার, ভালোলাগার অপূর্ব অবগাহন সৃষ্টির সুখ শান্তি বহে তোমারই মসৃণ অবয়বে, তাই তো যুগসূচনাকারী ভালোবাসা উপলক্ষে শুভেচ্ছা অবিরাম অন্তহীন। তোমার জন্য লেখা আমার ভালোবাসার চিঠিটা শেষ কোথায় কবে কখন পড়ে...
কফিন শুধুমাত্র দূরত্বই জানে এখানের বৃষ্টি ও বর্ষার কথা। ভয় পেয়োনা হে দূরত্ব! শ্রাবন এসেছে,, এবার শোকের নদী নিয়ে। তুমি কী একবার আসবে না। শেষ ধাক্কা’টা দেয়ার জন্য? আহমেত মাখা কফিন! স্রোতে,,,স্রোতে,,,ভেসে যেতে চাইছে,,,...
কোথাও কেও নেই মৃত্যু ভয় এতটাই বিষাদ আতঙ্ক আপন জনও ভুলে যায় চোখ মেলে দেখো করোনার নির্মম সেই চোখ ।নিষ্ঠুর দাবানল, যাকে ছোবল মেরেছে নির্মম একাকিত্বের অন্ধকার চাদরে বন্দি দশা; তারপর মৃত্যু ছায়া তাকে...
সময়ের প্রয়োজনে জহির রায়হানের সময়ের প্রয়োজনে গল্পটির আবেদন ফুরিয়েছে কি এখনো? “যাদের সাথে এক টেবিলে বসেছি,খেয়েছি, এখন তাদেরই একজনকে মারতে পারলেই উল্লাসে ফেটে পড়ি” মনে কি পড়ে লাইনটি? হ্যা তাইতো, যারা আমার সম্ভ্রম,দাঁত দিয়ে...
পাখি উড়ে যায় পাখি উড়ে যায় হৃদয়পুর ছেড়ে দিকশূন্যপুরে, থেকে যায় তার কলকাকলির মোহনীয় শব্দ গুলো, রয়ে যায় ঝরে পড়া দুমড়ে মুচড়ে থাকা শুভ্র পালক গুলো হৃদয়পুরের আবাসে! নীরব নিথর শরীরটা টেনে নিয়ে আর...
তোমায় নিয়ে ভেবেছিলাম তোমায় নিয়ে যাব বহুদূরে কোন নির্জনে বসি আকাশের তারা দেখে, দু’জনে একান্তে মুখোমুখি সময় বয়ে যাবে হারিয়ে যাব নীলিমায় নয়নে নয়ন রেখে। নগরের কোলাহল ছেড়ে নির্জনে দু’জনে বনফুলে রচিব মোদের বাসর...
রক্তাক্ত অহংকার মায়ের মতই আপন আমার মাতৃভাষা। ভাষাকে দিতে যোগ্য মর্যাদা হয়েছে কত মায়ের বুক ফাঁকা। রক্তের লাল রং বাধাহীন নদীর স্রোত। শূন্যে কান রাখলেই বিপন্ন মানুষের তীব্র আর্তনাদ। বিশ্বব্যাপী বাংলার স্বীকৃতি অহংকারের একুশে...
মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য : কীর্তিমানের মৃত্যু নেই কর্মযোগী মহেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য: বারবার ব্যর্থতাই মহেশ চন্দ্র ভট্টাচার্যের জীবনে সফলতার গল্প হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১৮৮৯/৮০ সালে তিনি কর্মের সন্ধানে প্রথম কলকাতা গিয়ে ১৬ আহিরিটোলা স্ট্রিটে চন্দ্রকান্ত মুখোপাধ্যায়ের বাসায়...