জন্মদিনে কি লিখবো কবিতা কান্না ঝরে কলমের চোখে।
লহ প্রণাম বিশ্বকবি অসহায় পৃথিবীর তপ্ত পঁচিশে বৈশাখে।।
চির নবীনের দিশারী তুমি ঠাকুর পরিবারে করলে জন্ম গ্রহণ
ততোমার আলোকে আলোকিত আজ হবে পুলকিত সবার মন।
আজ মন বড় চঞ্চল ছুটে যায় শান্তিনিকেতনে।
জন্মদিনে আম্রকানন হবে উল্লাসিত তোমার কবিতা ও গানে।।
অনেক বছর করলে তুমি কালের যাত্রাপথে।
কবিতা গানে কাব্যগ্রন্থে কত মুকুট আনিলে শত অপরাজিত বিজয় রথে।।
সাহিত্যের উজ্জ্বল তারকা তুমি তোমারই অসীম লেখার দানে।
গীতাঞ্জলি নোবেল পেল বিশ্বের সাহিত্য অঙ্গনে।।
বিশ্বভারতীর শুরু সেই ব্রহ্মচার্য আশ্রমের আম্রকাননে।
দেশ বিদেশের কত নামী দামী বিদ্যার্থী আসে তোমার কৃর্ত্তির টানে।।
কোন গগনের তারা তুমি আজও পুবাকাশে জ্বলজ্বলে রবি।
সারদা দেবীর কৃত সন্তান হয়েছো বিশ্বকবি।।
দেখিতে পাই না আজ তোমাকে আছো তুমি নয়নে নয়নে।
থাকবে মনের মণিকোঠায় তুমি হৃদয়ে রয়েছো সঙ্গোপনে। ।
সারা বিশ্বে থাকবে তুমি সবার অন্তরে অন্তরে।
তোমার খ্যাতি গান কবিতা কাব্য থাকবে বাংলার হৃদয় জুড়ে।।
বাজবে তোমার গানের বীনা আর সুরের রাগিনী।
এমন গৃহবন্দী পঁচিশে বৈশাখ হবে কখনও ভাবিনি।।
অনাদি অনন্ত তুমি হে ভাষ্মর জন্মদিনে দেখা দাও বারবার।
বিশ্বের সেরা বিষ্ময় তুমি সেতো বাংলার অহংকার। ।
আজও অমলিন তোমার গান বেজে চলে একই অনুষ্ঠানে।
দেখা দাও সূর্যের মতন কুহেলিকা করি উদ্ঘাটন পঁচিশে বৈশাখের সেই
শুভ ক্ষণে।।