সম্পাদকীয়
চার দিকে আতঙ্ক আর মৃত্যুভয় । তবু পৃথিবীর আবর্তন ত থামে না। আবার এর মাঝেই পাশ্চাত্যধারায় মাতৃদিবসের আয়োজন। বোধ সেই কত দিন আগে আমায় ইকড়ি মিকড়ি খেলে শব্দ চেনালে মা, বাবার মত হাতের লেখা...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
চার দিকে আতঙ্ক আর মৃত্যুভয় । তবু পৃথিবীর আবর্তন ত থামে না। আবার এর মাঝেই পাশ্চাত্যধারায় মাতৃদিবসের আয়োজন। বোধ সেই কত দিন আগে আমায় ইকড়ি মিকড়ি খেলে শব্দ চেনালে মা, বাবার মত হাতের লেখা...
মুনকে লেখা চিঠিগুলোর থেকে (নয়) মুন, সেই অবিরল বর্ষার মধ্যে আমি আর বিঠঠল গৃহবন্দী হয়ে পড়লাম।সারাটাদিন ওই বর্ষনমুখর বনের দিকে তাকিয়ে বসে থাকি।বৃষ্টি এক নাগাড়ে পড়েই চলে আর দূর দিগন্ত ঢেকে যায় মেঘে।পাহাড় ক্রমশ...
রাজপুত্রের গল্প ৩ আগে যা হয়েছে – ভগ্নহৃদয় রাজপুত্র তার মিমাস যাত্রাপথের শুরুতেই কথা বলা ব্ল্যাক হোলের কবলে পড়ে। কোনোক্রমে সেখান থেকে মুক্তি পেলেও মিমাসে পৌঁছে সে আটক হয় বাকু বলে এক প্রায় বিস্মৃত...
আঠারোর জন্মদিনে দেবী একা ঘরে বসে ভাবেছ … আকাশ পাতাল ফুঁড়ে ভাবনার ঢেউ তাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে আজ । মনে পড়ছে যেদিন তিন্নি হলো সেদিনের কথা । দেবী মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে বলেছিল ,...
পশ্চিমের বারান্দা “বয়স অনুযায়ী জীবন মানুষের কাছে একটি করে বারান্দা খোলে, তারপর নির্দিষ্ট সময় পার হলে সেই বারান্দাটি বন্ধ করে নতুন অন্য আর-এক বারান্দা খুলে দেয়। শেষ অব্দি মানুষ এসে পশ্চিমের বারান্দায় দাঁড়ায়। পশ্চিমের...
দাশু ও লকডাউন সেদিন বিকেলে বৃষ্টি ভেজা গোধুলিতে দাশু দেখা করে যাওয়ার পর মনটা বেশ আলো আলো হয়েছিল. কেন জানি না দাশুকে দেখলেই মনে হয় এ ব্যাটা সমস্ত ঠিক করে দিতে পারে সে অতিমারি...
ইচ্ছামণি পর্ব ২০ অতীন কি বোঝেনা? বোঝে। বুঝেও মানতে গেলে মন ভারি হয়ে যায়। বরং যার সংস্পর্শে বুঝতে বাধ্য হচ্ছে তার ওপর রাগ হয়। বাচ্চার জন্য তার তেমন ব্যাকুলতা ছিল না। ভাইপো-ভাইজি ভাগ্নে-ভাগ্নীরাই তার...
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে এক রমেশের সঙ্গে প্রতাপের দেখা। প্রতাপ ভাবল আজ একটা হেস্তনেস্ত করতেই হবে। আমার টাকাটা কবে দিবি? শালা চিটিংবাজ। মায়ের অসুখ বলে টাকাটা নিলি। পরের মাসেই ফেরত দিবি বললি, এদিকে তিনমাস হয়ে গেল।...
১। সত্যিভূতের রোজনামচা বাস থেকে নেমে রিকশাকে পাত্তা না দিয়ে নিরামিষ তেলেভাজার সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি সারার পর সিজারের ঠাটে হাঁটতে হাঁটতে নবাবপুত্তুর বুঝলেন ক্লিওপেট্রা চারদিক ভাসিয়ে দিচ্ছে রূপোলি জ্যোৎস্নায় একঠোঙা পৃথিবীর সমস্ত জৌলুস টুকরো...
সর্বরোগহর এইবার বেঁচে গেলে খুব ছুটি নেব- সেই পাখিটার খোঁজে যাব, যার গলা জুড়ে খেলা করে নীলকন্ঠী রং, দু ডানায় রামধনু আঁকা। সারাদিন জঙ্গলে ঘুরে আমি যদি কালকেতু হই, তুমি হোয়ো সোনার গোসাপ, কে...