আজ পহেলা বৈশাখ। গতকালের কথা অনুযায়ি অনি, বাহার ও সোহেল পদ্মাপাড়ে উপস্থিত। বাকি শুধু খোকন। কিছুবাদে সেো উপস্থিত৷
সাথে তার ভাবি রুনা ও বোন পায়েল। সোহেল একতারা গান ধরাতে সবাই উচ্ছ্বসিত। নৌকা ভাড়া করে সবাই উঠে পড়লো। আজ সবাই নিজের কবিতা পাঠ করবে সাথে সোহেলের গান। নৌকা মাঝ নদী দিয়ে চলতে চলতে হটাৎ চড়ের দিকে ছুটতে শুরু করলো। মিনিটে মধ্যে বয়ে যাওয়া বাতাস কালবৈশাখী ঝড়ে রূপ নিলো। কিছুতেই নৌকা শহরের দিকে নেয়া গেলো না। চড়ের দিকে ঠেলে চলে গেলো। নৌকার মাঝি নৌকা ভেসে যাবে বলে নৌকা জলে নিচে ডুবিয়ে দিলো। বালু ঝড় হতে হতে বৃষ্টি শুরু হলো। সেই সাথে শীল পড়তে লাগলো। কেবল সবাই শীলাবৃষ্টির হাত থেকে বাঁচার জন্য নদীর জলে ডুবে থাকলো। কিছুক্ষন পর অনি সবাইকে বললো, আমরা চেষ্টা করলে যেদিকে জল কম আছে সেদিক দিয়ে শহরের দিকে উঠতে পারি কারণ নদীতে জল কম আছে৷ অনেক চেষ্টার পর তারা শহরের ওপরে পৌঁছাতে সক্ষম হলো। উঠে আসার পর সবাই সবার দিকে তাকিয়ে হাসবে না কাঁদবে ভাবার সময পেলো না কারণ সন্ধ্যা গড়িয়ে রাত হবে হবে ভাব। আজকেরর কধা অনেকদিন মনে থাকবে তাদের, বৈশাখে এই তাণ্ডবো তাদের বাক
শুন্য করে দিয়েছিলো।