অণুগল্পে রত্না দাস

রিভেঞ্জ
‘ওরে বাবা রে জ্বলে গেলো! আ… আ…’
ছেলেটার চীৎকার শুনতে শুনতে একটা আত্মতৃপ্তির হাসিতে মুখ ভরিয়ে মেয়েটা স্কুটিতে স্টার্ট দিলো।
‘আমার দিদির লাইফটা শেষ করে দিয়েছিলি, তখন ছোট ছিলাম, এখন কতটা বড় হয়েছি বুঝিয়ে দিয়ে গেলাম।
এবার দ্যাখ জ্বলতে কেমন লাগে! ‘
অ্যাসিডের বোতলটা রাস্তায় ছুড়ে ফেলে দিয়ে বেরিয়ে গেলো স্কুটিটা ঝড়ের বেগে।
দিনের পর দিন দিদির জ্বলে যাওয়া মুখ! তারপর তার ঝুলন্ত দেহ প্রতিদিনের স্বপ্নে! আজ কিছুটা তৃপ্তির স্বাদ পাওয়া গেল যেন।