উড়ন্ত মেঘচিল
আয়নায় তিন-জ পেরেকের দৃষ্টি
ভুরুর ডালে ব’সে একটা দাঁড়কাক
সকাল থেকে ডেকেই চলেছে
কানে কানে নালিশ জানিয়েছিল যে মেয়েটা তার শরীর মোমবাতির মতো গ’লে পড়ছে আমার ডান গাল বেয়ে
আর এখন আমার ঠোঁটের ওপর সেই কাঙ্ক্ষিত জবাফুল
সাত আঙুলে বাজাচ্ছি ভায়োলিন
দূরে নীলরঙের ওপার থেকে নেমে আসছে একটা সবুজ হাতি
যার পা-গুলো ক্রমশ সরু হ’তে হ’তে দড়ির শেকল
নোঙর করেছে মাটিতে
ডানচোখে ঘুম
এ পর্যন্ত দেখা দৃশ্যগুলো আমি দেখছিলাম বাঁদিকের চোখে আর আমার পাঁজর ভেঙে একটা বাচ্চা এইমাত্র ছুটে গেল নদীর কাছে
তখনও নদীর বুকে আঁকা ছিল মাতৃরেখা
তারপর অন্ধকার