ঔদাসীন্য যখন গুমরে কাঁদে প্রেমের চৌকাঠে ,
অনধিকার প্রবেশ যখন হয় নিষিদ্ধ
ঠিক্ তখন …
রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্পের আসরে আমি নির্লজ্জের মতো প্রবেশ করি ছন্দপতনের নূপুর বাজিয়ে ।
হাড়-মাংসগুলো সূর্যাস্তের আগুনে পোড়াবো বলে ,বুকের ছাদে জড়ো করি শুকনো খড়কুটো
উড়ন্ত ছাইকে মুঠোয় ভরে হাল্কা হতে দিই আজানের ঠিকানায়
জানি , ও ফিরে আসবেই পোড়া জ্বলন্ত কয়লাখনি হয়ে
গোধূলি দেখিয়ে একদিন বাবা বলেছিলো, ‘দেখ্ মিত্সুবিশি ,তুই একদিন ঠিক্ শাইন করবি ,এই একথালা আগুন সূর্যের মতো , একঘটি তর্পণের জলের মতো ,একনিশ্বাস বাঁচার মতো … করবি-ই “!
সেই একদিনকে আঁকার জন্য নিয়ে বসি কার্বনহীন শীষ , বিষাক্ত হেমন্ত , তাচ্ছিল্যের লোকলজ্জা আর ফুটন্ত দুধের গাঢ় সর ।
ইরেজারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে যখন সর্বোচ্চতে পৌঁছোয় ,
তখন দেখি অজান্তেই কখন যেনো সর চিবিয়ে বানিয়ে ফেলেছি গাওয়া ঘি ।
উত্তুরে জানালার গা ঘেঁষে, ততক্ষণে এসে বসেছে এক চতুর্থাংশ আকাশ আর …
আমার নিঝুম চুলে রোদ্দুর সাজাচ্ছে দৃঢ়তা ।