• Uncategorized
  • 0

দৈনিক ধারাবাহিক : মৃদুল শ্রীমানী

জন্ম- ১৯৬৭, বরানগর। বর্তমানে দার্জিলিং জেলার মিরিক মহকুমার উপশাসক ও উপসমাহর্তা পদে আসীন। চাকরীসূত্রে ও দৈনন্দিন কাজের অভিজ্ঞতায় মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের সমস্যা সমাধানে তাঁর লেখনী সোচ্চার।

জেনেটিক্স ও মহা প্রাচীন ভারত

(যে লোক জেনেটিক্স আর ইতিহাস কিছুই জানে না, এটা তেমন লোকের কল্পনা বিলাস। রামগরুড়ের ছানাদের অপাঠ্য)

দেবরাজ ইন্দ্র ছিলেন মহা ত্যাঁদড়। কেউ তপস্যা করছে দেখলেই ইন্দ্রের ইনসিকিওরিটি ফিলিং হত। তাইতে ইন্দ্র সুন্দরী অপ্সরী পাঠিয়ে তার তপস্যা ভাঙানোর চেষ্টা করতেন। দধীচি নামে সেই যে নামজাদা মুনি ছিলেন, যাঁর হাড় দিয়ে বজ্র তৈরি হয়েছিল, সেই দধীচির সাথে ইন্দ্রের সম্পর্ক মধুর ছিল না। ইন্দ্র ইনফিরিয়রিটি কমপ্লেক্সে ভুগতেন। তো একবার দধীচি খুব তেড়ে ফুঁড়ে তপস্যা করছেন। ইন্দ্র চাপে পড়েছেন। সিংহাসন গেলে আর ফিরে পাবার চান্স নেই। তো দধীচিকে টাইট দিতে ইন্দ্র অলম্বুষা নামে অপ্সরীকে পাঠিয়ে দিলেন। ব্যস, অপ্সরী দেখে দধীচির রেতঃপাত হয়ে গেল। অপ্সরী তো ধরা দেয় না। মুনির বীর্য পড়ল সরস্বতী নদীর জলে। সেই নদী জলেই জন্মালো এক মুনিকুমার। নাম তার সারস্বত।
ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।