পাঁচ জন্ম কেটে গেল। সাত জন্ম হেঁটে হেঁটে। মৃত্যু হলো সাতে পাঁচে, নক্ষত্র আর যতিচিহ্নে ঝলসেছে সংসার। এখানে পাথরের পরিপাটি, চুলচেরা বিচারের জলসা বসিয়ে রাখা, ডুবে গেছে আলোকিয় নৃত্যনাট্যের শ্রমিক অন্ধকার।
২|
শূন্যে তোমার মৃতদেহ, অসীমে আঁতুড়ঘর।
৩|
জল থেকে জীবাশ্ম – সকলেই বন্ধু আমার। বাদলদার দোকানের পাশে একটা শাদা আলো জ্বলে থাকে শীতের আদরে মুমূর্ষু হরিণীর ঠোঁটে জেগে থাকা ক্ষণজন্মা ভিজে ল্যাম্পপোস্ট থেকে।
৪|
এই যে লিমিটেড ভার্সানের নন এডিটেড লাইফ স্প্যান-
এখানে যা কিছু ভালোবাসা আর ফসল উপভোগের অধিকার – সবটুকু মহাবিশ্বের টোটাল সাম এশিওরড থেকে আমিটাকে বিয়োগ করে অবশিষ্ট সকলের জন্য।
আর যদি কিছু ধ্বংস আর নষ্ট করে ফেলার, নিঃস্বতা অর্জনের অঙ্গীকার-