• Uncategorized
  • 0

সমীপেষু

দোলা- আ দোল- ই

আজ আমাদের ন্যাড়া পোড়া
কাল আমাদের দোল।
পূর্ণিমাতে চাঁদ উঠেছে
বলো হরিবোল।
দোল শব্দটা শুনলেই কেমন যেন নস্ট্যাল্জিক লাগে। সেই ছোটোবেলার দিনে ফিরে যেতো ইচ্ছে করে। কিন্তু কী করি বড়ো হয়ে গেছি যে!
এখন প্রায় রোজই রং মেখে সং সাজতে হয়। না এই রংটা দেখা যায়না বাইরে থেকে। এই রংটা ভেতর বাইরে একসাথে রাঙিয়ে দেয়। আরে ধুস! কোনো দুঃখ চারণ করতে বসিনি। বেশ খুশি খুশি লাগছে আজ। চারদিকে এত রং, মানে সত্যি কারের রং। সবকিছু কেমন যেন রঙিন রঙিন। তার মাঝেই আমাকে বসতে হয় সম্পাদকের চেয়ারটাতে। এটা খুব সহজ কাজ নয়, এত লেখা আসে রোজ, সেগুলোকে ঝাড়াই বাছাই করতে বেশ লাগে। তবে দিন বিশেষে কিছু লেখা বাদ দিতে হয়, আবার আবদারও করি কোথাও কোথাও- জানি তোমরা ফেরাবে না। আজকের সমীপেষু ঠিক তেমনটা হবে না যেমন হয় রোজ সপ্তাহে। একটা মুক্ত আকাশে আজ রং লেগেছে। সাদার চিহ্নমাত্র নেই কোথাও। ডালি সম্পূর্ণ ভর্তি। ভালো খারাপ বলার তোয়াক্কা করিনা আমি কোনোদিনই। আজও করবো না। তোমরা পড়বে, মতামত দেবে কিনা তাও জানি না। তবে কাজটা কাজের মতো করেই আমি করতে পছন্দ করি। ওখানে ফাঁক থাকা মানে একটা মুখ হাঁ করা আস্ত ফাটলের সামনে নিজেকে দাঁড়করানো যেটা করতে কারোরই ভালো লাগবে না। এটাকেও যে পরিবার বলি। মা সেজে বসেছি ওদের।
আজ অনেকগুলো কবিতা রয়েছে পসরাতে, সাথে আছে গসিপিং। এখানেই শেষ না রবীন্দ্রনাথীয় একটা রং ও দিলাম তোমাদের। ও হো খেয়ে যেতে ভুলো না টিফিন টাইমে।
চুটিয়ে মজার সাথে পত্রিকা পড়ো। দেখা হবে আগামী সপ্তাহে।

সোমা চট্টোপাধ্যায় রূপম

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।