|| ১ বর্ষ পুর্তি || রাহুল গাঙ্গুলী

শুভেচ্ছা বার্তা

সাপ্তাহিক টেকটাচটকের ১ম বছর পূর্ণ হলো আজ।এখানে যেটা গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো সমসাময়িক সময়ে সাহিত্য সম্পর্কিতো যাবতীয় কাজ।আর আমরা জানি, কতোটা নিষ্ঠার সাথে এই কাজটা চলছে।যাঁরা সততার সাথে পত্রিকা করেন, তাঁরা জানেন কাজটা নেহাতই কোনো সরলীকৃত সমীকরণ লব্ধ আকাশ থেকে পড়ে পাওয়া ১৪ আনার মতোন, সহজ নয়।সুতরাং এই জার্নিটা বা যাত্রাপথটা নিয়ে ২/৪ কথা না বলাটা, সাহিত্যের সাথে “চোরপুলিশ” খেলা হবে।অমসৃণ ১টা পথ তো বটেই, বরং বলা ভালো মানচিত্রহীন ১টা পথ ~ কেবলমাত্র যাত্রার সাথে জুড়ে বসা।বহু সান্নিধ্য আসে / যায়।হাতবদল হয় পত্রিকার ভবিষ্যৎ।আবার, অতীতে দেখেছি ~ অনেক পত্রিকাই, তাঁর নিজস্ব কার্যকাল শেষ করার পর মাটিতে মিশে গ্যাছে এবং সার হয়ে অপেক্ষা করেছে ভবিষ্যৎ চারাগাছের।এটাই বাস্তব।এটাই গন্তব্যহীনতার মজা।এটাই যাত্রাপথ।আসলে, ইতিহাসের কাছে অমরত্ব দাবি করাটা মূর্খতা, বরঞ্চ : ইতিহাস কখোন / কোথায় / কাকে, পুনর্জীবিত করবে তা কারোর আগাম জানা নেই।আর, এই পুনর্জন্ম কখনোই, বহুজন স্বীকৃত নয়।বিশেষতো শিল্প বিষয়ে।অতএব, অলীকতা’র আওতাভুক্ত হয়ে নয়; বর্তমান অস্তিত্বকে অনুভব করতে চাওয়া / পারানোটাই গুরুত্বপূর্ণ।আর এই ব্যপারগুলি, সাপ্তাহিক টেকটাচটক্ অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে গতো ১-বছর যাবৎ পালন করে আসছে; এই জায়গাটিতে আমি নিশ্চিন্ত।তবুও উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য হিসেবে, কিছু পরামর্শ দিতেই হয় এবং দেবো তো বটেই।এর মধ্যে যেটা সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ~ তা হলো সাহিত্য কর্মী হিসেবে সক্রিয়তা পালন।যার ভিতরে য্যামোন, আরো নতুন সাহিত্যিকদের সামনে নিয়ে আসা; ত্যামোনই বিশ্যসাহিত্যের সাথে বাঙালি পাঠকের সেতুবন্ধন।একদিকে যেরকম, সাহিত্যের আর্কাইভ তৈরা করা; অপরদিকে সেরকম সাহিত্য গবেষণাগার তৈরি করা / ভাষান্তর’কে স্বনিয়ন্ত্রিতো শিল্পের মর্যাদা দেওয়া; ইত্যাদি।আর এই সব পরিকল্পানাে টেকটাচটক্ অদূর ভবিষ্যৎে নিশ্চয়ই বাস্তবায়িত করবে বলেই, বিশ্বাস।অতএব, এই ১বছরের কাজে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, কথা শেষ করছি আপাততো

– শুভেচ্ছা : রাহুল গাঙ্গুলী

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।