যাঁর লেখায় প্রথম একটা নিজের বারান্দার খোঁজ পেয়েছিলাম!!
যে ভালোবাসার বারান্দায় দাঁড়ালে এক ফালি হলেও আকাশ দেখা যায়,এক পশলা বৃষ্টিতে ভেজা যায়…
তিনি নবনীতা দেবসেন।
ওনার লেখায় নারী হিসেবে হাহাকার বা নারী বলে অহংকার কোনটাই কখনো পাই নি আমি,অথচ কী দৃঢ় একটা প্রত্যয় ছিল প্রতিটা ছত্রে!!!
আর লেখার মধ্যেও একটা অনাবিল হাসি লেগে থাকতো সবসময়,ওনার মুখ লেগে থাকা হাসিটার মতো।
কেন জানি না, আজ ওনাকে বলতে ইচ্ছে হল…
হে বালিকা,
যা কিছু লিখে চল আঁকিবুঁকি,
কতকটা সত্যি, বাকিটা আরোও বেশি সত্যি…. কথার ওপর কথার জাল বুনে আড়াল করে যা কিছু আগলে রাখো, প্রতিটা শব্দের ভিতর উপচে পড়ে শেষ বিকেলের কমলালেবু রঙা আলো… মৃদু, নিবিড় আর মায়াবী!!