সম্পাদকীয়

আজ আমার সম্পাদনার কাজ শেষ হবে। এরপর অন্য কেউ আসবে। স্থান পূরণ হয়ে যায় কিন্তু স্মৃতি থেকে যায়। অনেক লেখক কবির সঙ্গে কথা বলতে হয়েছে কয়েকটা সংখ্যা করতে গিয়ে। আমি কিছু বিষয় নিয়ে কাজ করেছিলাম আপনারা হয়ত দেখেছেন। কিন্তু সেগুলো একপ্রকার জোর করে লেখানো হয়েছে লেখকদের দিয়ে। বিষয় নিয়ে কাজ করলে এই একটা সমস্যা। সবাই সব বিষয়ে লিখতে চায় না। আর আমি ভারতের ইতিহাসের কিছু লুকানো সত্য নিয়ে কাজ করছিলাম- কিন্তু সত্য তবু কেউ বলতে চায়নি। যাহোক তবু তারা লিখেছেন এই আমার সার্থকতা। এই দু-মাসে যে লেখকরা আমাকে সঙ্গ দিয়েছেন আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। ধন্যবাদ জানাই ঋষিদাকে যিনি এই পত্রিকার কর্ণধার।
হৃদয় মালাকার