- 3
- 0
ভাবনা তুমি কি জাননা’ আমাদের জীবনের অনিরবার্য রসায়ন একটি গল্প আছে, আমরা দুজনেই জানিনা’ এটা আমাদের গল্প’ না গল্পের কোন চ্যাপ্টারে আছি । আমাদের গল্প অথবা গল্পের আমরা একথা কাউকে বলতে পারিনা বললে লজ্জায় মরে যাবো
কোন পথে চলছি গন্তব্যের পথ কোথায়’ নিয়তি কোথায় নিয়ে যাবে’ কেউ জানিনা, অনিরবার্য রসায়নের গল্পটি কবে কোথা থেকে কিভাবে শুরু না তুমি জানো না আমি জানি’ বই মেলার এক ক্লান্ত বিকেলে লক্ষ মানুষের ভীরে দুজনের অকস্মাৎ চোখে চোখ পড়ে চোখের ভাষায় রসায়ন খুঁজে পায়, ঐ এক পলকে কি ভালবাসার কণা জন্মেছিল ?
কখনো সখনো আমাদের রসায়ন গল্পটি অর্ধেক মনে হয়’ যেমন অর্ধেক গল্প তুমি লিখো’ অর্ধেক ছেড়ে দাও অর্ধেক আমি লিখি অর্ধেক ছেড়ে দেই । কেন এমন হয় সমাজ নাকি সমাজতন্ত্রের ভয়ে ? জীবন অনেকটা আকাশে ভাসমান মেঘের মতো কিছু মেঘ ছন্দহারা হয়ে বৃষ্টির জল হয়ে প্রবাহিত হয় নদিতে, কিছু মেঘ দেশ থেকে দেশান্তরে ঘুরতে থাকে ঘুর্নি ঝরের মতো ।
ভাভনা'' তুমি কি জাননা আমাদের রসায়ন গল্প নাকি আমরা কোন গল্পের রসায়ন’ যদি একবার বলে দিতে’ আমরা কি সমুদ্রের একটি বিন্দু নাকি আমরা একটি সমুদ্র, যেখানে নোনাজলের রসায়ন ।
অথিতে এমন রসায়ন গল্প জীবনে অনেক এসেছে স্বপ্নীল আকাশে রংধনুর সাঁজে শ্রাবণের মেঘের মতো ভাসতো অথচ নিয়তির লিখা তকদির অবশেষে বোঝতে পারতাম আমি সেই গল্পে নই কোন একটি চ্যাপটারে ছিলাম যাহা ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে ।
তবুও মনের কোষে রসায়ন গল্প জাগে’ সে অর্ধেক গল্প লিখুক আমি অর্ধেক লিখি হাতের রেখায় বিশ্বাস নেই’ কর্মেই নিয়তির লিখা পরিবর্তন হয় আবার জেনে শুনে আমাদের সমাজ জীবনের সাজানো গল্পকে হত্যা করে দেয়’ আমি মাঝে মধ্যে ভাবি আমরা কি সামাজিক ? নাকি সমাজতান্ত্রিক ?
ভাবনা’’ তুমি ও কি নিতান্তই এক কাল্পনিক কল্পনা’। জীবনের বাস্তব সাজানো গল্প কখনো পরিপূর্ণ হয়না, আমরা যে সমাজে বাস করি সেটা কি সমাজ নাকি সমাজতন্ত্র ? তুমি কি বিশ্বাস করনা সমাজের স্বার্থ ও ব্যক্তির বিকাশের চিন্তা চেতনা চাওয়া পাওয়া প্রকাশের মধ্যে যে বিরোধ রয়েছে তাহা চায়নার প্মহা রাচীরের চেয়ে ও শক্তিশালী ।
ভাবনা’’ মন মননে মাঝে মাঝে অবান্তর কিছু প্রশ্ন জাগে আমরা যে সমাজ বিজ্ঞানে বিশ্বাসী হয়ে চলছি, আমরা কি ব্যক্তি স্বাধীন মতে চলতে পারছি ? দাম্পত্য জীবনে যদি বিপরীত রসায়ন হয়’ এক অভিশপ্ত জীবনে পরিণত হয়’ তব সমাজ মানে সমাতন্ত্রের ধারায় কাটাতে হবে বুকের মাঝে নীরব দীর্ঘশ্বাসে । তার চেয়ে সেই প্রাচীন হোক আর নব্য’ পদার্থ বিজ্ঞানের রসায়নে জীবনটি চললে কেমন হত ? যেমনটি আকাশের নীরে পাখিরা নিজ ইচ্ছায় জুড়া বেধে ছন্দে ছন্দে উড়ে বেড়ায় মুকুলের উপর রঙ্গিন সাঁজে প্রজাপতি ডানা মেলে রসায়নে বসে থাকে অন্তহীন, কখনো ছন্দে ছন্দে ভালবাসার রসায়নে উড়তে আপন মনে ভালবাসে ওরাইতো নিত্য স্বাধীন ।
0 Comments.