যুগ যুগ ধরে
ওরা পোষা আছে
আমার গোপন অন্তরে।
চির পুরোনো চির নবীন ওরা
আমার অনন্ত জীবনের কাছে।
কখনও ওরা
কল্পনার অশেষ আকাশে ওড়ে,
কখনও বা অনুভবের হৃদয় ভূমিতে ঘোরে।
আমার পুষে রাখা ঐ
অসংখ্য ইচ্ছাকুসুমগুলি
আমি আপন হাতে তুলি
গাঁথি অশেষ মালা।
নিজেই নিজের কন্ঠে পড়ে রই।
আমার মনের বন্ধ ঘরের তাল
কখনোই যায় না খোলা
তার আঁধারে বসে
আমি পড়ে
ওই না সে হওয়া মালা
অপেক্ষা করি যুগ যুগ ধরে।
আমার হৃদয় ওকে দেয় দোলা।
কখনও ধৈর্যহারা হয় না ও সে।
তোমার অপেক্ষায় থেকে।
আমার পোষা অশেষ ইচ্ছা যত
সবই আছে তোমার মহিমা আলোয় ঢেকে।
তোমার দর্শনাপেক্ষা - ওদের অসীম পথও
২| ছোট বেলার বিশ্বকর্মা
ভো কাট্টা
.... ভো ভো....
ভায়ের মাথায় দাদার গাঁট্টা
...... হাহাহিহিহোহোহো .....
উড়ছে ঘুড়ি
.....ফুর ফুর ফুর ফুরফুরি....
হাওয়ায় দেয় সুড়সুড়ি।
লাটাই ঘোরে বনবন.....
ঘুড়ি ওঠে শন শন....
আকাশ ছোঁবে মনে স্বাদ।
অনেক নীচে ঐ যে ছাদ।
মাঞ্জা ধাগার জোর বড়।
দাদা-ভায়ের ভাব বড়।
মারামারী যতই কর।
সেই তো আবার জড়িয়ে ধর।
আপন কভু নয় পরও।
ভালোবাসায় খুশি গড়।
বিশ্বকর্মা পুজোর দিন বহুৎ মজার আহা!
ঘুড়ির সাথে মেলে ভাদোর হাওয়া।
টাইম নাই, হয় না নাওয়া খাওয়া।
বছরে তো এই একটি দিনই পাওয়া।
এ যে বড়ই চাওয়া!
ভোকাট্টায় কেটে সুতো কেবল হাসি
......হোহোহিহিহাহা.....
আহা কতই মজা রাশি রাশি।
0 Comments.