কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে ইব্রাহিম সিকদার
উভয়ে অভয়ের কাছে উভয়ে গিয়ে দ্বারস্থ হয়, দুইজনের দারুণ আকুতি আর কিছু তিক্ততা নিয়ে৷ এদিকে মলাটের কোণে কোণে দুইজনের হাতের ছোঁয়া লাগানো! নিবৃত্তির উল্টো দিকে গিয়ে দুজনেই হাত পেতে কিছু চেয়ে চেয়ে দিনের অনেকাংশ...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
উভয়ে অভয়ের কাছে উভয়ে গিয়ে দ্বারস্থ হয়, দুইজনের দারুণ আকুতি আর কিছু তিক্ততা নিয়ে৷ এদিকে মলাটের কোণে কোণে দুইজনের হাতের ছোঁয়া লাগানো! নিবৃত্তির উল্টো দিকে গিয়ে দুজনেই হাত পেতে কিছু চেয়ে চেয়ে দিনের অনেকাংশ...
১| অগ্নি পুরুষ দাদুর মুখে শুনেছি আমি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিকথা, অগ্নি পুরুষ ছিলেন তিনি এ স্বদেশের পিতা। ঊনিশ’শ একাত্তার শক্রপক্ষ যখন এ স্বদেশ ছিনিয়ে নিতে চায়, তখন বাঙলির ঘরেঘরে আগুন জ্বলে শতশত মা বোন ইজ্জত...
নীলাচলে সুর্যাস্তের দৃশ্য মনে স্বর্গীয় অনুভূতি আনে নীলাচল পাহাড়ি এলাকাটি নীলাচলে সুর্যাস্তের দৃশ্য আমাদের মনে স্বর্গীয় অনুভূতি আনেঅনেকেই স্বর্গভূমি বলে থাকেন। নীলাচল পর্যটন কেন্দ্রটি বান্দরবান সদর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরবর্তীতে এটি অবস্থিত। আর...
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম আমি মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, এফ.এফ. এফ.এফ.নম্বর-৯৮৪৫, গেজেট নম্বর-ঈশ্বরদী – ৬৫৭, লাল মুক্তিবার্তা নম্বর – ০৩১১০২০২৬৭, এমআইএস নম্বর – ০১৭৬০০০১৩৩৫ মোবাইল নম্বর – ০১৭১৮৫৮৪৮৫১ পিতা: ইয়াজউদ্দিন শাহ, মাতা: রোকেয়া বেগম...
প্রেম আমার অবাধ্য সময়ের নাম প্রেম আমার দুরন্তপনার সঙ্গে যৌবনের যে দস্যিপনা তার নাম প্রেম । আমার আরাধনার নাম প্রেম নিজর্নে পড়ে থাকা আমার একাকিত্ব সকাল বিকেল সন্ধ্যা আমার অলস সময়ের সাথে স্বপ্নের গোপন...
স্মৃতির যাঁতাকলে যদি ক্লান্তি নামে চোখের পাতায় তোমার পথ চেয়ে, যদি তপ্ত বারী উপচে পড়ে কভু কপোল দু’টি বেয়ে। নাহয় আমি সামলে নেবো তাও সেইতো তুমি চাও! তুমি তোমার ভরা নদীর স্রোতে ভাসাও ডিঙি...
ইচ্ছা অনুপ্রাস খাদের কিনারা থেকে ঢালু যতো নিচে নেমে যায় কিংবা আকাশ নিলের যেখানটা সব চেয়ে উঁচু দেখায় তার চেয়েও দুর্গম পথ যদি পাড়ি দিতে হয়- জানি অজেয় নয় কোন কিছু, ঊর্ধ্বাকাশ অভিযাত্রা কিংবা...
সন্ধ্যার কালো তিল এখানে আর নয় এখানে ভিন্ন স্বাদের নষ্ট সুখের খেলা সন্ধ্যে হয়ে এলো এখন প্রেমের কাব্য পাঠের সময় চলো চুম্বনের পলাশ বনে যাই যেখানে পিউলিরা পলাশের বুকে ঠোঁট গুঁজে সান্ধ্য পরাগ মাখে...
ফাগুনের মায়া কতো কথা গেছে পালিয়ে কতোটা জমা আছে এখনো টুকরো টুকরো মেঘের মতো কতো পথ, দু – ধারে ভাগ হয়ে গেছে কংক্রিটের দেয়াল তুলে উঁকিঝুঁকি দেয়া কতো সোনালী রোদ্দুর ঝিলের ধারের পানকৌড়ির মতো...
আগুনে ও অঙ্গারে “তুমি কে” এই প্রশ্ন শুনেই আমি পাঠ করে নিলাম আগুন আর অঙ্গারের অনুলিপি অন্ধকারের কোন আক্ষরিক অনুবাদ নেই জেনেও কিনে নেই কালান্ধ অন্ধকার ডানার বরফ মুছে মেঘ ওড়ে চলে দৃপ্ত সুখে...