কবিতায় বলরুমে অমিত বাগল
হে নাথ দিনের শুরু থেকে দিনান্তে আজ আমাদের ভিক্ষাপাত্র তুমি ভরিয়ে দিলে, কার্তিকের শুক্লা – নবমী চাঁদ। হে নাথ — আমরা সুরদাস – সুরদাসী — আমাদের এই অনন্তের যাত্রাপথ, যাত্রাপথের পাশে পাশে ধূলি –...
Category: সাহিত্য Kanchan
গল্পেরা জোনাকি তে অনিন্দিতা মিত্র
হঠাৎ বসন্ত হলুদ ট্যাক্সির প্রতি আমার অদ্ভুত এক প্রেম আছে। এখনও দরকার অদরকারে ট্যাক্সিতেই যাতায়াত করি। আজকাল সবাই নানা অ্যাপের মাধ্যমে গাড়ি বুক করেন, আমি একদম ওসব পারি না। “ দিদি এখানেই নিয়ে আসার...
কবিতায় বলরুমে সুজাতা দে
অন্য মা চাঁদের প্রেমে ভেজা জোৎস্না মাখে বনাঞ্চল। চকিতে শুভ্র চুমু ছুঁয়ে দিলে চরাচরে কে বেশি খুশি বনজোৎস্না না চাঁদেরকিরণ? কিশোরী বনহরিণী পালাতে চাইছে অতি দ্রুততায়। “নগ্ন চাঁদ” বলছো এ তোমার কেমন অন্বেষণ! “নষ্টা...
কবিতায় বলরুমে অমিত বাগল
স্টাটাস রিপোর্ট চালাকের বোকাসোকা হাবভাব-ও চালাকি-ই কিন্তু মানুষেরা সব বোঝে,ফাঁসি বা বেফাঁস আমি-তুই নগন্য — ট্যাক্স দি ট্যাক্স দি ট্যাক্স দি.. ফালতু পাবলিক ওঁরা সবে মিলিঝুলি গন্য মান্য ট্যাক্স চায় ট্যাক্স পায় ট্যাক্সে অনন্য…...
কবিতায় বলরুমে অমিত বাগল
অলক্ষ্মীর ভান্ডো ভান্ডো ভরা ছক বৃথা যাবেনা বাবা-মার না করা মুখাগ্নি বুকের মধ্যে ধিকিধিকি আগুন-নদীর জল… যত যত ঘৃণা বিদ্বেষ , কে ! কে আবার মানুষ রচনা করে মানুষের গান গানে বাজো শপথের প্রাণ,আমাকে...
সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে নীলম সামন্ত (পর্ব – ২৭)
মহাভারতের মহা-নির্মাণ (জয়দ্রথ) কাম্যক বন সরস্বতী নদীর ধারে অবস্থিত ছিল। বেশ ঘন বন, এখানে না ছিল রাজপথ না বণিক পথ৷ তবে পুণ্যতোয়া সরস্বতীর কারণে নানান মুনি ঋষি বা ব্রাহ্মণ যাতায়াত করতেন। এই স্বল্প পদচারণের...
সাপ্তাহিক ধারাবাহিক কথা সাগরে কৌশিক চক্রবর্ত্তী (পর্ব – ৪৫)
কেল্লা নিজামতের পথে নবাব সিরাজের হঠকারিতা ও অদূরদর্শী চিন্তাভাবনার একটি উদাহরণ দিই। ইংরেজদের চাপে এবং ঘরোয়া কোন্দলে তখন প্রায় ছন্নছাড়া নবাব। কিন্তু তাঁর সঙ্গে বন্ধুত্ব রয়েছে কাশিমবাজার ফরাসি কুঠির প্রধান ল সাহেবের। ইংরেজরা নবাব...
গল্পেরা জোনাকি তে রীতা চক্রবর্তী (পর্ব – ১১)
নর্মদার পথে পথে এরপর কপিলধারায় পৌঁছাই। কিন্তু পথে এক জায়গায় হনুমানের ভিড় এড়াতে গিয়ে পা মচকে যায়। ফলে কপিলধারা দেখা হলনা। আমরা ফিরে এলাম। বাঁদরের বাঁদরামি যে শুধু শোনমুড়াতেই সীমাবদ্ধ এমনটা নয়। ওখানে যাত্রীদের...
কবিতায় বলরুমে অমিতাভ সরকার
ইন্দ্রিয়জাত মনের মধ্যে বায়না সুতো নিন্দুকে আজ আপন করায় ভালো-খারাপ লাভ অপলাপ ধারেপাশে একই জায়গায় ভাবনা কাঠি জাদুর লাঠি জোট নিজস্বী হাল্লা বোল রোদের ছাতায় পেট গুড়গুড় বৃষ্টি হলে যে গণ্ডগোল রাস্তা বাড়ে ঘুম...
কবিতায় বলরুমে অমিত বাগল
মৃত্যু ? সে তো ঘরে-বাইরে জোনাকি পোকার আলো আলোয় কালো-কুৎসিত লুকোতে পারবেনা গো বোকাপোকাদের ঘাড় মটকে জ্বেলে রাখছো কালো কালো কী? কালো কী? সে অনেক আলো,মৃত্যুর নিজস্ব স্বর— স্বরের নির্জনতা লোপাট করাতে পারবেনা কোনোদিনও...
