T3 || দোল পূর্ণিমা || সংখ্যায় লিখেছেন সিদ্ধার্থ সিংহ
আবার সেই দোল আমাকে দেখে তুমি ছুটে গিয়ে চিলেকোঠায় খিল তুলেছিলে আমি তো রং-চং মেখে তখন ভূত যত বলি রং নয় রে, লাল আবির তবু তোমার সেই একই— না না না… তার পর দিব্যি...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
আবার সেই দোল আমাকে দেখে তুমি ছুটে গিয়ে চিলেকোঠায় খিল তুলেছিলে আমি তো রং-চং মেখে তখন ভূত যত বলি রং নয় রে, লাল আবির তবু তোমার সেই একই— না না না… তার পর দিব্যি...
প্রণয়ের রঙ কী রঙ তোমার বাঁশির সুরের – গৈরিক নাকি ফিরোজা? মগ্নোপাসক বন্ধ দু’চোখে এতসব যায় কি বোঝা? কী রঙ তোমার ছটফটানির – পিঙ্গল নাকি কাঞ্চন? ডানাহীন এই উড়ানরঙ্গে রঙবাজি করে প্রাণমন। হাতের নখে...
সকাল থেকেই মুখ ভারী, একটা কথা ও বলছে না! পৃথিবী ও খানিকটা তমসাচ্ছন্ন, এই বিচ্ছিন্ন সকালে। নিজেকে খুঁজছি, কি ভুল করেছি? আঁতিপাতি করে খোঁজার শেষে- ক্লান্ত, দিশাহারা আমি! হঠাৎ মনে হল আমারও তো মনখারাপ...
বসন্তে সব রঙ মিলেমিশে যে রঙ সে রঙ রঙের সংসারে ঠাঁই পায়না। কেমন যেন ঘোলাটে অপরিচ্ছন্ন আর অনুজ্জ্বলতায় ভরা। কোনো রঙকে অন্য রঙের সাথে মেশাতে নেই শংকর বর্ণ অথবা বর্ণশংকরের দাগ লাগে গায়ে তুমি...
কবিতা দিবস নিয়ে কিছু কথা কবিতা কবির আবেগ নিংড়ে রচিত হয়, কবিতা সাহিত্যের সবচেয়ে শ্রুতিমধুর রূপ, হয়তো সুরের মূর্ছনায় সংগীত সুয়োরানী তবে দুয়োরানী হলেও কবিতাও কিন্তু রানী। তাছাড়া বলা হয় যে তুমি যদি গান...
খোলা চিঠি..পলাশ ঠিকানায় পলাশ কী জানে মধুমাস কতটা মাতাল হলো? লালচে কমলা নিবিড় আয়োজন কতটা আবেশ ছড়ালো বাসন্তীকার আবেগী মন জুড়ে? দলছুট বসন্ত পাখিটি মধুময়তায় মুখ গুঁজে কতখানি দিশেহারা হলো গুচ্ছ গুচ্ছ পলাশ সোহাগে?...
অস্তমিত সূর্যে রাঙানো পৃথিবী কোনোদিন অস্তমিত সূর্যে রাঙানো পৃথিবীকে দেখেছো? কি যে মায়া ছড়ানো থাকে চারদিকে! কিন্তু সেই মায়া শুধুই মুহূর্তের ক্ষণিক মাদকতা ছাড়া আর কিছুই নয়। তারপর চারিদিক শুধুই আঁধার আর আঁধার। তবুও...
কবিতার কলম কবিতা কলম খুঁজে নেয় তার, যে কলম হয়ে ওঠে দাঁড়… বলিষ্ঠ পরাণমাঝির হাতে। জীবননদীতে ওঠে তুফান, তছনছ সমাজ সংসার, দাঁড়ের আঘাত ছপাছপ দিশা দেখায় উজানে আলোর স্রোতে। কবিতা সৃষ্টি করে মেঘ, ভালোবাসা...
সময় পতনের ছবি লাবণ্যলতা, বিশ্বাস করো ভুলে থাকতে চেয়েও তোমাকে ভুলতে পারিনা সুতীব্র হৃদয় ব্যথায় আর্তনাদ করে উঠি মাঝেমধ্যে মনে হয়, এই ভালো নিরন্ধ্র অন্ধকারে প্রয়োজন একটু আলো একটি বিশ্বস্ত হাতের কোমল পরশ মনে...
লেখা হলোনা লিখতে বসি রোজ কিছু। রোদ এসে ঝলসে দেয় লেখা, অতি আলোতে অদৃশ্য সব, আবার বসি অলিন্দের পাশে প্রায় মৃত ডুমুর গাছটি গেছে বেঁচে। দৃষ্টি আটকে সেই ডুমুর গাছে। সজীব তার শরীর পত্রভারে।...