T3 || ঘুড়ি || সংখ্যায় বিশ্বজিৎ কর

অকবিতার কাটাকুটি!
আবার ফিরে আসতে হবে,
আসলে আসতেই হবে।
তুমি তো জানোই,
পাতা ঝরে পড়লেই নতুন পাতা আসে, গাছে!
জেনেছ কি, কেন আসে!!
প্রাণের স্পন্দনে, হয়তো বা পরিচর্যায়!
মা নতুনের গল্প শোনাত, উল-কাঁটা হাতে নিয়ে!
চলো যাই একদিন নকশি কাঁথার মাঠে,
দু’হাত ভরে ছেলেবেলা তুলে নেব স্মৃতির ঝাঁপিতে,
আকন্ঠ পান করে নেব দাঁতে দাঁত চাপা সংগ্রামের বিশুদ্ধ জল, তেষ্টা মিটবে সর্বহারার পিপাসা!
ঐ দেখ বনলতা সেন, জীবনের আনন্দ খুঁজছে!
দেখতে পারছ কি, জানালার গরাদে মাথা রাখা অমলকে, আজও রাজার চিঠি পায়নি।
সবাই বলে, রাজা নাকি গারদে দুর্নীতির দায়ে।
অবনীর দল বাড়ি থাকে না, ওদের ভোটার কার্ড “ওদের” হাতে!
“বেণীমাধব, ও বেণীমাধব” ,যাঃ! চলে গেল! জানো, বেণীমাধব এখন লটারীর টিকিট বিক্রি করে, নেতাদের মাসোহারা দিয়ে!
কি হল! আঁৎকে উঠলে কেন?
বুঝতে পেরেছি, এ বদহজমের ঢেকুর!
নাও , অবাক জলপান করো।