কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে আলতাফ হোসেন উজ্জল

সঙ্গীর সীমানা

আমিত্ববোধে আক্রান্ত
শুভ্রতায় হেথায় রঙিন ফুল
হস্তে হলো আলোকপ্রাপ্তি,
আলিঙ্গণে শূন্যতা রেখা
অংকন করি সুভ্রতার সমীহ,
বুকপকেটে লিপিবদ্ধ ছোঁয়ায়
ভুলে থাকার ভুল বাহানায়।

দুয়ারে শূন্য স্থান
কাল ভেদে ভালোবাসা
ভিন্নতা এ-ই অষ্টাদশ কুমারী পূর্ণ খিল হৃৎকপাটে,
সন্ধ্যা এলে সেটা জীবন ও ছন্দময়ে
তপতী,
স্বপ্ন ওড়ে চোখের নীড়ে,
অষ্টাদশ কুমারী অষ্টাদশ বছরে
পরপরই যদিবা সক্রিয় আমি
এক পথিক বেশে;
মনসুবাসের ঘ্রাণে ম-ম চারদিক ছেয়ে গেছে শুদ্ধস্বর আর তোমার ভ্রমর কাজল কেশে।

পৃথিবীর কোথাও দাঁড়িয়ে আছি
সৃষ্টি করি হৃদয়ে রঙে তুমি
যেন আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নারী
অণু-পরমাণুর দৃশ্যমান অদৃশ্যের বন্ধনে
দীর্ঘ রূপে
রহস্যের সঙ্গে, মায়াবী নয়নে নিবদ্ধ রাখে
প্রামাণিক দলিল দস্তাবেজ নেই,
তারপরও মুখোমুখি
ভালোবাসার নিবিষ্ট চিত্তে
দেবীমাতা মানবীমাতার মধ্যের
উর্বরতা কেন্দ্রিক!
যাদুবিশ্বাসমূলক আচারেই অনশন
না শুনলেও তোমার শব্দ চয়ন,
অস্থিরতার মনস্তাপ শুদ্ধ কিনা জানিনা
কবিতার ভূবণ পাতায়
তোমারই অদৃশ্য চিরন্তন শব্দের
চিরচেনা কথা
তোমারই মুখের অবয়ব দর্শন।।

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।