সাপ্তাহিক শিল্পকলায় “অশ্লীল ও সেন্সরশিপের ইতিকথা -০২”- লিখেছেন আলবার্ট অশোক (পর্ব – ১৪)

কবি জন মিলটনের Areopagitica (1644)  হল ক্লাসিক দৃস্টান্ত সেন্সরশিপের বিরুদ্ধে বাক্‌স্বাধীনতার উকালতি।(এরোপেজিটিকা Areopagitica ১৬৪৪ সালে ২৩নভেম্বর প্রকাশিত হয়েছিল। তখন ইংরেজদের গৃহযুদ্ধ চলছে। কবি জন মিলটন এর লেখক। টাইটেলটা নেওয়া হয়েছে আইসোক্রেটিস নামে এক বক্তা, পঞ্চম শতাব্দীর এথেন্সের বাসিন্দা, যিনি এথেন্সের পাহাড় এরোপাগাস – যেটি কিংবদন্তী বিচার ব্যবস্থার একটি চিহ্নিত স্থান। যেখানে আইসোক্রেটিস কোন এক মন্ত্রণা সভা বা পরিষদের ক্ষমতা উদ্ধার বা সমর্থন করেছিলেন। তার থেকে (এরোপেজিটিকা Areopagitica শব্দ নেওয়া)। কবি জন মিলটন, ইংলিশ পার্লামেন্টে, একটি বিলের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন। পার্লামেন্ট তখন প্রোটেস্টান্ট আর প্রেসবাইটেরিয়ানদের মধ্যে বিভক্ত ছিল। প্রেসবাইটেরিয়ান রা সংখ্যায় অনেক বেশি। তারা একটি আইন প্রণয়ন করেছিল যে লেখককে আগাম তার লেখা জমা দিয়ে সেন্সর বা বিধি সতর্কী করণ অতিক্রম করে যেতে হবে। তারপর মুদ্রণের ব্যবস্থা করতে হবে। (Parliament’s 1643 Ordinance for the Regulating of Printing, also known as the Licensing Order of 1643) জন মিলটনের কিছু লেখা ডিভোর্সের উপর, সেন্সরশিপের অনুমতি পায়নি। তাই তিনি তার নিজের এই ক্ষতির সামনে দাঁড়িয়ে উল্লেখ করেছিলেন বাইবেল এর সময়কার অনেক ঘটনা, যেখানে আগে কোন সেন্সর শিপের বালাই কোন প্রকাশনার আগে ছিলনা। জন মিলটন প্রোটেস্টান্ট ছিলেন কিন্তু প্রেসবাইটেরিয়ানদের সমর্থন করতেন। তিনি সেন্সরের তোয়াক্কা না করে, ক্ষুদ্র পূস্তিকা আকারে তার বক্তব্য প্রকাশ করেছিলেন যুক্তি দিয়ে। তিনি লেখকের লেখা মুদ্রণের আগে সেন্সরের অনুমতি নেওয়ার বিরোধিতা করেন। এগুলিই এরোপেজিটিকা নামে খ্যাত। মিলটনের যুক্তি অকাট্য ছিল যা খন্ডন করার মতো তৎকালীন যুগে অসম্ভব ছিল।)
১৮৩৭ সালে মহারণী ভিক্টোরিয়া ইংল্যান্ডের সিংহাসনে বসেন, শাসন ভার নেন, তার আমল থেকে সামাজিক অনেক বিষয়ের পরিবর্তন চোখে পড়ে। সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও বৌদ্ধিক বিষয়ে। তখন এক ইন্ডাস্ট্রিয়াল বা শিল্প বিপ্লব, ও নারীবাদ রাজনৈতিক ও সামাজিক সংস্করণের প্রয়োজন পড়ে চার্লস ডারুইনের বিবর্তন বাদ ও দর্শন ও ধর্মীয় বিষয়গুলিকে খুঁচিয়ে দেয়। সবকিছু শিল্প সাহিত্যে প্রভাব বিস্তার করে। কিছু উল্লেখযোগ্য লেখক  Alfred Lord Tennyson, Elizabeth Barrett Browning, তার স্বামী Robert, Matthew Arnold, Charles Dickens, Charlotte Brontë, George Eliot, and Thomas Hardy. দেখাগেল ভিক্টোরিয়ার শাসনের শেষের দিকে শিল্প সাহিত্যের উৎকর্ষ- নান্দনিকতা ও নৈতিক মূল্যবোধের পতন।
Aestheticism and Decadence (1880-1900), এই সময় ফ্রান্সেও একটা একই মুভমেন্ট এসেছিল। যারা শিল্প সাহিত্যে প্রাকৃতিক আকার ভেঙ্গে, নৈতিক মূল্যবোধ ভেঙ্গে, সামাজিক শত্রুতা উপেক্ষা করে নতুন শিল্পের রুপ দিতে চেয়েছিল। ‘শিল্পের জন্য শিল্প‘ তত্ত্বটি তখন আন্দোলন হয়ে প্রকাশ পেয়েছিল। এই সময়কার এক লেখক অসকার ওয়াইল্ড প্রভূত খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯০১ এ মহারণী ভিক্টোরিয়া মারা যান তার পর সপ্তম এডওয়ার্ড রাজা হন তার সময় থেকে ইংল্যান্ডের ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বাড়ে, ছড়িয়ে পড়ে। এই সময় ব্রিটিশ জীবনে দারিদ্রতা থেকে শুরু করে নানা বিচ্যুতি- অধঃপতন সমাজে দেখা দেয়। ১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। ধনী ব্রিটিশরা বিলাসিতায় খুবই বস্তুবাদী দৃষ্টিতে চলতেন। ধনী ও গরীব প্রশ্নে লেখকরা জর্জ বার্নাড শ’’, এইচ জি ওয়েলস প্রমুখরা সামাজিক ন্যায় নিয়ে ধনীক শ্রেণিকে আক্রমন করেন। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের সাংস্কৃতিক দিকে নানা সামাজিক প্রভাব মানুষের মনন চিন্তন বা দর্শন পালটে দিল। শিল্প সাহিত্যে নানা প্রকাশ ভঙ্গী অতীত থেকে আলাদা হয়ে নতুন দিশাতে পরিণত হল। সেখানে মানুষের যৌনতা, দৈনিন্দিন জীবন যাপনের গল্প, নানা আঙ্গিকে, দক্ষতায় প্রকাশ পেল।Yeats, T.S. Eliot, Dylan Thomas, and Seamus Heaney. উপন্যাসিক James Joyce, D.H. Lawrence, and Virginia Woolf. নাট্যকার Noel Coward and Samuel Beckett.
১৮২৮ সাল থেকে ১৮৬৫, এই সময় থেকে আমেরিকার রেনেসাঁ হিসাবে ধরা হয়। বা আমেরিকা পরিবর্তনে যুগ। শিল্প সাহিত্যে নানা নতুন ভাবনা নিয়ে আসেন Ralph Waldo Emerson, Henry David Thoreau, Edgar Allan Poe, Herman Melville, Nathaniel Hawthore, Harriet Beecher Stowe, Henry Wadsworth Longfellow, Emily Dickinson, and Walt Whitman.লেখকদের মধ্যে রোমান্টিক ভাবনা। তারপরই দেখা যায় বস্তুগত ভাবনা বা বাস্তববাদী সাহিত্য। Mark Twain, Henry James, Bret Harte, and Kate Chopin. রিয়েলিস্টিক ও ন্যাচুরালিস্টিক ১৯০০ অব্ধি ছিল। তারপর ব্রিটিশদের সমান্তরাল শিল্প সাহিত্যের আন্দোলন যাকে আধুনিক হিসাবে গণ্য করা হয় তাদের মধ্যে Robert Frost, William Carlos Williams, Edna St. Vincent Millay, and E.E. Cummings. Included among American Modernist Prose Writers are Edith Wharton, Sinclair Lewis, এই আধুনিকযুগে আবার অনেক ধারার আন্দোলন বা বিশিষ্ট করণ, F. Scott Fitzgerald ধরা হয় জাজ যুগThe Jazz Age , Langston Hughes এবং W.E.B. DuBois হলেন The Harlem Renaissance, এবং Gertrude Stein, T.S. Eliot, Ezra Pound, ও  Ernest Hemingway হলেন The Lost Generation এর। সামাজিক হতাশা নেমে আসে ও সাহিত্যে তুলে ধরেন যারা তারা হলেন William Faulkner, John Steinbeck, ও  Eugene O’Neill তারা সামজিক  ও রাজনৈতিক পটভূমিকা তাদের সাহিত্যে তুলে ধরেন।২য় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে John Updike, Kurt Vonnegut, Sylvia Plath, Arthur Miller, Tennessee Williams, Ralph Ellison, Gwendolyn Brooks, Zora Neal Hurston, Alice Walker, Toni Morrison, and Maya Angelou.১৯৫০ এর পর বিট জেনারেশানের লেখক , Allen Ginsberg ও Jack Kerouac, এই সব লেখকদের লেখাতে সামাজিক পটভূমিকা কি করে পালটে পালটে গেছে ইতিহাসের ক্রমপুঞ্জ হিসাবে দেখা যায় এবং যৌনতা কখন কিভাবে প্রকাশ পেয়েছে তা দেখাযায়। ওয়াল্ট হুইটম্যানের ‘লিভস অব গ্রাস’ থেকে শুরু করে এলেন গিন্সবার্গ বা বিট জেনারেশন কিভাবে সাহিত্যে কবিতায় যৌনতা নিয়ে সামাজিকনীতিরেখার ভ্রূ কুঁচকে দিয়েছিল তথ্য হয়ে রইল।

 

শিল্প সাহিত্য হাতধরাধরি করে চলে। শিল্পের যেকোন মাধ্যম আরেকটি মাধ্যম থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে তার উৎস পথ অধিকাংশ সময়ে নেয়। দেখা যায় একই বিষয় বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশ, বা তার আঙ্গিক, প্রকাশ ধারা, উপস্থাপনা। ফলে সৃষ্টির জন্য মহান স্রষ্টারা নিজেদের মাধ্যম ছাড়াও অন্য মাধ্যমগুলি পর্যবেক্ষণ করেন খুব কাছ থেকে।
নারীর কথা সিমোন দ্য বোভোয়া, তার সেকেন্ড সেক্স থেকে শুরু করে, নারীর যৌন ও যোনী সংক্রান্ত ভাবনা কল্পনা, জীবনের অনেক গুঢ় নিষিদ্ধ কথা প্রকাশ্যে বলা জরুরী হয়ে পড়েছিল, মানুষের চেতনাকে  জাগ্রত করার জন্য। যেসকল জ্ঞান বা চেতনা অ্যাকাডেমিকভাবে কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে রাখা যায়না তা শিল্পী সাহিত্যিক বা দার্শনিকগন তাদের লেখা , ছবি, নাটক ইত্যাদি মাধ্যমে প্রকাশ করে জনসাধারণের জীবন বোধ ও সচেতনাতা বাড়াচ্ছেন। ফলে, অশ্লীলবলে কোন বিষয়কে বেঁধে রাখা যায়নি। সচেতনতা বা সাধারণ জ্ঞান ছাড়াও এই জটিল সমাজে মানুষের চিত্তবিনোদন, খুশী প্রত্যেকটা মানুষের প্রতিদিনের অপরিহার্য বিষয় বা বস্তুর চাহিদাও উপলব্ধি হয়েছে।
A Vindication of the Rights of Woman: with Strictures on Political and Moral Subjects (1792), written by the 18th-century British proto-feminist Mary Wollstonecraft। The Origin of the Family, Private Property, and the State: in the Light of the Researches of Lewis H. Morgan an 1884 historical materialist treatise by Friedrich Engels। The Second Sex (French: Le Deuxième Sexe) is a 1949 book by the French existentialist Simone de Beauvoir, তিনি প্রথম প্রশ্ন তোলেন নারী কি? “What is woman?” তার মনে হয়েছে, মানুষ বললে পুরুষকে স্বাভাবিক ভাবে বোঝানো হয়, এবং নারীকে অন্যকিছু। এই জিজ্ঞাসা থেকে শুরু হয় নারীকে নানা পরিপ্রেক্ষিত থেকে সম্পূর্ণভাবে দেখা।
 ন্যান্সি ফ্রাইডে (My Secret Garden:  নারীর যৌনতা ও প্রণয় কল্পনা কেমন তা তিনি বিভিন্ন নারীর থেকে সংগ্রহ করে একটি পূস্তক প্রণয়ন করেন ১৯৭৩ সালে।Women’s Sexual Fantasies is a 1973 book compiled by Nancy Friday), এরিকা জং  আমেরিকার একজন উপন্যাসিক ও কবি। তার উপন্যাস ‘ফিয়ার অব ফ্লাইং’ ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত, তাতে তিনি নারীর কথা, যৌনতা নিয়ে উপন্যাস লিখে আমেরিকাতে বিতর্কের ঝড় তুলে দেন , তার বই ২০লক্ষ মানুষের কাছে পৌছে গেছিল Erica Jong (née Mann; born March 26, 1942) is an American novelist and poet, known particularly for her 1973 novel Fear of Flying.
ইভ এন্সলারের লেখা দ্য ভ্যাজাইনা মনোলগ একটি নাটক থিয়েটারে অভিনয়ের জন্য তাতে লেখিকা নারী পুরুষের যৌন অভিপ্রায় কেমন, নানা বর্ণের, জাতের, বয়সের অভিব্যক্তি গুলি তুলে ধরেছেন ১৯৯৬ সালে।(The Vagina Monologues is an episodic play written by Eve Ensler which developed and premiered at HERE Arts Center and was followed by an Off-Broadway run in 1996 at Westside Theatre. The play delves into consensual and nonconsensual sexual experiences, body image, genital mutilation, direct and indirect encounters with reproduction, sex work, and several other topics through the eyes of women with various ages, races, sexualities, and other differences) এইসব বইগুলি যুগান্তকারী চেতনা প্রচারের বই। সাধারণের জীবন উন্নত স্তরে উঠার সিঁড়ি হিসাবে কাজ করেছিল।
১৮০০ শতাব্দীর শুরু থেকে আজ অবধি অনেক শিল্প সাহিত্য নাটক যৌনতার দৃষ্টিভঙ্গীতে নিষিদ্ধ ছাপ অর্জন করেছিন ও সাধারণের হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছিল। মূলতঃ সেগুলিকে আমরা বলি অশ্লীলতার দায়ে বাজেয়াপ্ত। ৯০ভাগ ধরা যেতে পারে হয়রানীর শিকার হয়েছেন কিন্তু সরকার শাস্তি দিতে পারেননি আইনের খামতির জন্য । দু একজন শাস্তি পেয়েওছেন হাল্কা গোছের বা স্বল্পসময়ের কারাবাস। রাজনীতির কারণে,প্রশাসনের বা সরকারের বিরুদ্ধে কোন শিল্প সাহিত্য গেলে তার শাস্তি কঠোর, ও কারাবাস দীর্ঘ হয়ে যায়। সেখানে লেখকের বা শিল্পীর জীবন মৃত্যু বা শারিরীক নিপীড়নের আশঙ্কায় থাকে। অশ্লীলতার দায়ে  বিখ্যাত অনেক মানুষ আছেন। ইতিহাসে পৃথিবীর সবার কথা লেখেনা, মূলত পশ্চিমের মানুষদের কথাই লেখা হয়।
The Origin of the World, Gustave Courbet র এই ছবিটি বর্তমানে প্যারিসের Musee d’Orsay মিউজিয়ামে আছে। ১৮৬৬ সালে এই পেইন্টিংটি গুস্তাভ কোরবে কোন এক সরকারি উচ্চপদস্থব্যক্তি, আমলা বা ডিপ্লোম্যাট, যার শিল্পের প্রতি অগাধ ভালবাসা- বিশেষ করে রমণীর নগ্ন ছবি ভালবাসতেন তার  অনুরোধে বা ফরমায়েশে গুস্তাব এই চিত্রটি রচনা করেন।
পৃথিবীর অনেক বড় বড় চিত্র ভাস্কর্য স্থাপত্য ইত্যাদি কারুর ফরমায়েশেই সৃষ্টি হয়। পিকাশোর গুয়ের্ণিকা থেকে, মিকেল অ্যাঞ্জেলোর , বা লিউনার্দোর- এরকম অনেক নিদর্শন যা পৃথিবী বাসীকে মুগ্ধ করেছে তা ফরমায়েশি কাজ ও দক্ষ মানুষের চিন্তা ভাবনার ফসল।
গুস্তাভ কোরবে র কাজটি Turkish-Egyptian diplomat Khalil-Bey (1831-1879).  খলিল বে র অর্থে করা হয়েছিল।ছবিটিতে গুস্তাভ পা ছড়ানো একটি নারীর মাথা অবধি এঁকেছিলেন। খলিল বে সম্ভবত মডেলের যোনী ও কোমড় অংশটুকু ফ্রেমের ভেতরে রাখেন। ফলে মাথাটি দেখা যায়নি। খলিল বে জুয়ারীও ছিলেন একসময় জুয়ায় তার বিশাল শিল্প সংগ্রহ থেকে শুরু করে সমস্ত কিছু নষ্ট হয়ে যায়।
 এরপর মানেট এর অলিম্পিয়া ও মার্সেল দুচ্যাম্পের Étant donnés এগুলি শিল্পকে এক নতুন উদ্যম এনে দিয়েছিল। এবং ‘অশ্লীলতা’ র গন্ডী ছিঁড়ে স্বাধীন আত্মপ্রকাশ করেছিল। শুরু হয়েছিল এরকম নগ্ননারীর সৌন্দর্যতা দেখানো অনেক আগেই।
আমরা যদি কয়েকটি বিশ্ববিখ্যাত পেইন্টিং দেখি পরপর তাহলে বোঝা যাবে একটা ধারাবাহিকতা। ১৫০০ থেকে ২০০০ সাল অব্ধি পেইন্টিং্যে নারীর – হারেমের নারী , বেশ্যা, বা পুরাণের নারী, বা নারীর প্রসাধন ইত্যাদি বিস্তর- অসংখ্য- শিল্পী ও ভাস্করদের দক্ষতায় মিউজিয়ামের, বা প্রভাব প্রতিপত্তিশালী লোকের অলিন্দ ভরেছে। নারী শরীরের সুখ শিল্পীরা করে নিয়েছে। উদাহরণ হিসাবে নীচের তালিকায় বর্ণিত নাম গুলি দেখুন।
১৯০০ র পরে আমেরিকায় বহু নারী নগ্ন পুরুষাঙ্গ এঁকে বিখ্যাত হন। তারা নিজেদের স্বাধীন ভাবেন ও যৌনতাকে, নারী পুরুষের সম্পর্ককে তাদের দৃষ্টি ভঙ্গী দিয়ে উপভোগ করতে চান। যেমন Judith_Bernstein এর কালো পুরুষাঙ্গ।

 

ক্রমশ…

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।