কবিতায় হীরক বন্দ্যোপাধ্যায়
অচল পয়সা
প্রকৃত বিনয় থেকে বিমোহিত কথকতা প্রণয়ের
মন্থর উপমা বিন্দুমাত্র অনিশ্চিত নয়
একদা সৌন্দর্য ছিল যেখানে অদৃশ্য খ ই ছিল
অন্ধকারে লুকানো বিষাদ আজ তা
অশ্রু দাগ,নিরুপায় খোলা জলাশয়
এটুকুই স্বপ্ন আমি দিয়েযাবো যা নির্জন শ্লোক
পায়নি কখনো…
স্বাধীনতা নৈশনিদ্রা স্মৃতি দিয়ে ঘেরা
তুলে নিয়ে ফিরে যেতে বিচারের সমূহ বিধান
জানা নেই স্বরবর্ণ ব্যাঞ্জনবর্ণ জুড়ে
আদর্শ লিপির বর্ণপরিচয়
সরোদের ভেসে ওঠা ঢেউ যেখানে জমে থাকে
মধ্যস্রোত কোটি কোটি কোষে প্রলম্বিত চুম্বনে
এদিকে নি:স্বতা ও নির্বাণ নিয়ে ভেসে যায় সারস্বত কিন্নরী ,তখন যতদিন যায় মধ্যাহ্ন
ছোট হয়ে আসে মেনে নিতে বাধ্য করা হয়
শোষণের শেষ সীমা অসীম আকাশ
চিবুকে জমা হয় ঘাম ও অশ্রু
একসাথে ঝরাপাতা রাখে যত বিষ,নীল অভিমানহীন স্পন্দনে ব্রম্ভান্ডের কান্ডজ্ঞান
তবু অবিনাশী আলো হাওয়া
দূর সমুদ্র থেকে ভেসে আসে
কাধে হাত দিয়ে বলে ঠোঁটের কোনায় কেন লেগে আছে শান্ত বিষন্নতা
পরাজয় এসেছে বুঝি নানা রাস্তায়
অথচ ভাদ্র না গেলে আশ্বিন তো আসবে না
যখন যেখানে ঘটে এইসব
সেটাই শেষ ইস্টিসান আর যার ঘটে
সে পায় শুভ জন্মদিন লেখা কেক