আমাদের কথা

এখানে কোনো আমি নেই।আছে আমরা। আমরা মানে আমরা সকলেই। মানে, সকল পাঠক, লেখক, সম্পাদক, অক্ষর শ্রমিক এবং টেকনিক্যাল পার্সনরা মিলেই আমরা একটা টিম,যার নাম টেকটাচ টক। এভাবে প্রতিদিন সাহিত্যের কমপ্লিট প্যাকেজ নিয়ে আগে কোনো কাজ হয়েছে কি না, তা আপনারাই ভালো বলতে পারবেন। না,আমরা কোনো তকমা পেতে এখানে আসিনি। ইতিহাস তার নিজস্ব পথে, নিজস্ব গতিতে চলবে সেখানে আমরা অতি সামান্য,অতি নগন্য। এই টিমের সাফল্য বা ব্যর্থতা বলার সময় আসে নি এখনো।এই পথে আমরা সবেমাত্র ১৬-১৭টি দিন পার করেছি। তারমধ্যেই আমরা সযত্নে কুড়িয়েছি হিংসা ও ভালোবাসা।আমাদের সকল লেখক, সম্পাদকদের নিয়ে আমরা প্রতিদিনই একটা তথ্য ভাণ্ডার গড়ার কাজ করে চলেছি।
পূর্ব বা পশ্চিম কিংবা উত্তর বা দক্ষিন নয়!
সবদিক, মত ও পথ নিয়ে আমরা একটা সমবেত সাজানো গোছানো মঞ্চ না হতে পারি অন্তত সামান্য মাটিটুকু হই।মাটিতে দাঁড়িয়েই প্রত্যাশা করি, আকাশে আজানের ধ্বণির সঙ্গে মিশে যাক ‘ওঁ জবাকুসুম’। দুই বাংলার সাহিত্য-সংস্কৃতির আকাশে একঝলক শান্তিবাতাসের নাম হোক টেকটাচ টক।
টেকটাচ টক-র লেখা সাধারণ ভাবে কপি করা যায়না বলে ইতিমধ্যেই কিছু স্ক্রিনশট প্রযুক্তির দয়ায় ও-হাত সে-হাত ঘুরেফিরে আমাদের হাতেও এসে পৌঁছেছে। আসুক না! তাতে কার কিইবা এসে যায়! কেউ যদি ট্রাকের পিছনের লেখাও না পড়ে থাকেন,তবে আমাদের কিছুই করার নেই। আমাদের ক্ষমতা থাকলে আমাদের উদ্দেশ্য ছুঁড়ে দেওয়া সকল তির-কেই আমরা ফুলে রূপান্তরিত করে পাঠাতাম। সকলেই লেখা পাঠান। শুধু প্রথমবার লেখার সঙ্গে একটি ছবি ও সংক্ষিপ্ত পরিচিতি একটি মেলেই পাঠাবেন। আমাদের ইমেল techtouchtalk@gmail.com ছাড়াও আমাদের সম্পাদকদের মেলেও আপনার সৃজন পাঠাতে পারেন।
যে কোনো কাজ শুরু করাই যায় কিন্তু তা শেষ অব্দি টেনে নিয়ে যেতে হলে সকলের ভালোবাসা ছাড়াও আরো আরো অনেককিছু প্রয়োজন হয়। আমাদের বেশ কিছু পরিকল্পনা আছে পরে পরে সেসব বাস্তবায়িত হবে। আপতত সঙ্গে থাকুন,পাশে থাকুন।
শুভময়তায়,
মুখ্য সম্পাদক
টেকটাচ টক