• Uncategorized
  • 0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিকা -তে পলাশ চৌধুরী (পর্ব – ৫)

স্টেজের পাশেই স্বয়ংসিদ্ধা

পঞ্চম পর্ব

যখনই কিছু পেরিয়ে যাওয়া ভেবেছি, শিকড় কেঁদেছে অনেকক্ষণ। এই ডিপ্রেশনগুলো ডিজিটাল হতে হবে। ডিজাইনার হেডফোন কানে লাগিয়ে অদ্ভুত সেদ্ধ করবে জ্বর। সেঁটে ভাগ করেও অসন্তোষ কমেনি রাজধানীর। এই এডিট জীবন মেনে যাপন হেরে গেলেই কষ্ট শুরু হয় আমাদের। এখান থেকেই একটা অবাধ্যের জন্ম। লাচ্ছা একটা পার্বত্য উপত্যকার মানব দৃশ্য। এখানে আমি নীহার এবং আমার অবাধ্য সমস্ত সময় বেদুইন রাতের অন্ধকারে অভুক্ত খিদে ।
নীহার শুধু একটা নাম নয় একটা জিজ্ঞেস। এর কাছে পরাজয়ের শিক্ষায় পাওয়া যায় মাত্র। বহু পরাজিত প্ররোচিত হয়েও বিস্মিত হয়ে গিয়েছে এর দাক্ষিণ্যে।
জীবন শুধু শুরুর গল্প নয়, জীবন শেষের ইঙ্গিতও। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় রোগে ভুগছি আমরা, জন্মরোগ এবং এটাই প্রাইম টাইম আরো বেশি অবাধ্য হওয়ার। যেভাবে আমি নিজেকে দেখেছি, চিনেছি, সেভাবেই নিজেকে গড়েছি। এই অবাধ্য অহংকারে নিজেকে পণ্ডিত মনে করি। যেখানে না আছে পাওয়ার লোভ না আছে হারানোর ভয়।
সেই সময়টা মনে পড়ছে, তখন আমি সদ্য কবিতা লেখা শুরু করেছি। অজস্র কবিতা লিখছি চলতে চলতে, হাঁটতে হাঁটতে, কবিতায় লিখছি শুধু। যদিও সেগুলিকে নেহাত ছেলেমানুষী ছাড়া কিছুই মনে হয় না এখন, যাক সেসব, তখন আমার এক শুভাকাঙ্ক্ষী বলেছিলেন “কথায় কথায় বেশি কবিতা মারিওনা”। কথাটা মনে রেখে দিয়েছিলাম এবং অবাধ্য হয়েছিলাম।আজ হয়তো সেজন্যই এই দু এক কলম লিখে নিতে পারছি। আরেকজন শুভানুধ্যায়ী বলেছিলেন ” নীহার এসব কবিতা নয়, কবিতা তোমার নেই, লেখা ছেড়ে দাও”। অবাধ্য হয়েছিলাম এবং লিখে গিয়েছিলাম। তিনি এখন আমার কবিতার একজন শ্রেষ্ঠ পাঠক। আরেকজন বলেছিলেন “ভাবতে জানো না ” অন্য একজন বলেছিলেন “জোলো কবিতা” এবং আমি সব কথার অবাধ্য হয়েছি এবং শুধু লিখেছি। আজ সবাই মিলে আমি নীহার “একটাঅবাধ্যএককসংখ্যা” ।
এবং আমিই একমাত্র স্বগর্বে বলছি “আমি অবাধ্য হয়েছি তাই গর্বিত হয়েছি, নিজের চোখে পৃথিবীর নিজেকে কিছু একটা ভেবেছি ।”

(চলবে)

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।