২। বাবার উপার্জিত পয়সাতে কেনা, নিজস্ব আইফোন টেন থেকে ছেলেটি ফেবুতে স্ট্যাটাস দিলো, “মেহনতী মানুষের স্বার্থে, ফেরাতে হাল ফিরুক লাল”।
৩। হাতে কাস্তে ধরে মাঠে এবং হাতুড়ি ধরে ইঁটভাটায় কাজ করা শতকরা নিরানব্বই শতাংশ লোক এখনো ‘লেনিন’, ‘মার্ক্স’, ‘মাও-সে-তুং’ শুনে হাঁ করে মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে।
৪। ‘গেরুয়া’ ও ‘সবুজ’ দুই দলের লড়াইয়ের মাঝে একটি ‘সাদা’ মূর্তি, সংহতির পতাকাদণ্ডের মতোই ভেঙেচুরে মাটি নিলো।
৫। প্রকল্পের সাইকেল নিয়ে গ্রামের কাঁচা রাস্তা ধরে মেয়েটি কোনোদিনও বাড়ি ফেরেনি। কারণ, ধর্ষণের পরে তার দেহটি কেরোসিন ঢেলে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিলো।
৬। শিবির বদলে জয়ী পক্ষে যোগ দেওয়া সাহিত্যিককে প্রশ্ন করা হলে উত্তর এলো, “স্বাধীন মতাদর্শ চিরকাল একটি ছাতার তলায় থাকার মতোন পরাধীন মনোভাব পোষণ করেনা”।
৭। পাপ্পুকে নিয়ে অগুন্তি মিম ও ট্রোল করা ছেলেটিকে গ্রেফতার করতে এলে পুলিশকে প্রথম বাধা তার মা-ই দিয়েছিলেন।