প্রথম কাব্যগ্রন্থ- মদীয় ফ্যান্টাসি [প্রকাশক: সৃষ্টিসুখ, কলিকাতা ১৪ জুন, ২০১৯]
সম্পাদিত ছোট পত্রিকা- ইবলিশ
লেখালেখির শুরু- পত্রপত্রিকায় ২০১০ খ্রিস্ট অব্দের দিক থেকে
লেখা প্রকাশিত- ওয়েবজিন: কালিমাটি, শূন্যাঙ্ক, কারনেশন, জল্প-ই, দৈনিক বজ্রকণ্ঠ, অংশুমালী, অপরজন, দক্ষিণের জানালা, বাক্ ...
লিটিল ম্যাগাজিন: হেমলক, ইবলিশ, শরতের হাওয়া, কবিতার লাইট হাউস, শাঙ্খিক, রেখাচিত্র, জলাক্ষর, পাগল বনে, কষ্টিপাথর, নতুন কবিতা, মধ্যবর্তী, কবিতা পাক্ষিক ...
পেশা- খেতমজুর/জোগানদার শ্রমিক থেকে নাইটগার্ড, নাইটগার্ড থেকে শিক্ষকতা
সম্বাদ
কথা উঠছে নাকি সর্বত্র হতে রাত্রির। পটে আর ভূমিকায়, বিষয়ে আর বস্তুতে খালি নাকি রাত।
মুদ্রাদোষ। মুদ্রাদোষের মতোই ব্যাপার দাঁড়ালো মনেহয়। মেনে নিলাম এইতক।
অদ্য এইবারকার কথা কওয়া। এক্ষণেও সেই রাত, জোনাক-ডোবা এক রাত।
বেহিসেবে অ্যাখোন কথা বলতে হয় অনেক, অনেকের। বা অনেকের, অনেক। খানিক পাল্টে নিলেম।
আগুন পুড়ছে। সাদাসুন্দর কোয়ি আগুন। একখান সাদা চক্ষু মোমেন্টাম ধরে।
আজি নাকি তুমি সঙ্গে এনেছ কিছু। ছাই।
গড়ে মিল: গড়মিল
অজানা সে রকম। কী রকম। এক যে ছিল ঘেন্না। গতানু গতিক
চাইতে যা তুমি। এইভাবে বলতে চাচ্ছি না। হচ্ছে
স্বাভাবিক আর অ-স্বাভাবিক বলে ব্যাপার আছে এক
তার পার্থক্য মনে গড়ি। তা বলে মনগড়া নই
আসলে হচ্ছে বা হলই ধরা যাক
বোঝানো। জানানো কাউকে। তরফে আমার তোমাকে
আমি যা নিজে থই থই ভিনটেজ
নিস্ফলত বেখবর সব। বা সবেতে বলতে পারি
তবু স্টিং। হিডেন যে ক্যামেরা— হিডেন ক্যামেরা ওই
সেই মোতাবেক, খোঁজ্ খোঁজ্
দোলা-ডাউরি না কী ড্রয়িংরুম এই সব চিরায়ত মার্কা
আর বুঝতে পারিনা গোল-যোগ। হেথায় পুলিশি রেড