ঈশ্বর ঘুম কেড়ে নেয় ।বন্ধ দরজা ।ঘুট ঘুট্টি অন্ধকার ।ঈশ্বর ঘুম কেড়ে নেয়।ফরমান জারি করে লিখে দেয় ডোন্ট ক্যায়ার ব্রাদার,লুক ফরওয়ার্ড কিন্তু অন্ধকার আমার ভীষণ ভয় পাই ।জানালার বাইরে হওয়া বয়ে চলেছে ।বয়ে চলেছে শ্রমজীবী মানুষের ব্যস্ততা ।কিন্তু কেনো,কেনো এত জিজ্ঞাসা ! কেনো এত মাতামাতি ! শব্দের দেনা-পাওনা গুলো চুকিয়ে ফিরে যেতে হবে ।ফিরে যেতে হবে ব্রাদার।কোনো উপায় নেই ।যতই কলমের জোর থাকুক একদিন চুপ করে বসে থাকবে। দেখবে সূর্য উঠছে ,পাখি ডাকছে ,হাওয়া বইছে ।আর তুমি মঞ্চে দাঁড়িয়ে কবিতা আওড়াচ্ছো।নিখাদ ভদ্র বক্তৃতা ।সোনায় মোড়া শব্দবন্ধনী কিন্তু কেনো বার বার উত্তেজিত হয়ে যায়।এই প্রশ্ন গুলো নিজের পিঠে সাড়ে চারফুটের চাবুক বসায় ।ফিরে চলো বন্ধু ফিরে চলো আর নয় এবার ফিরে চলো ।নো চান্স ,নো এন্ট্রি অনলি পুল অর পুশ ।
তাইতো বন্ধু তোমাকে বলছি চলো ফিরে যায় ফিরে যায় – সবুজ শ্যামলিমা ধান ক্ষেতে, ফিরে যায় বাবুয়ের বাসায় ।এক সাথে দেখবো পানকৌড়ির স্নানযাত্রা ।উড়ন্ত বকেদের শোভা ।চলো বন্ধু ব্যাক স্পেস দেওয়া শিখেনি ,শিখেনি মানুষের মধ্যে থাকা মান হুশ চিনতে ।অপ্রয়োজনীয় অংশটা না হয় তখন ব্যাক স্পেস দিয়ে পাঠিয়ে দেব নীল দিগন্ত রেখার ওপারে ।অন্ধকার ঘুমোট পরিবেশ থেকে বেরিয়ে প্রাণ খোলা উচ্ছাসে মিশে যায় প্রকৃতি প্রেম ও পুরুষের এর হাত ধরে।