• Uncategorized
  • 0

সমীপেষু

দু- একটা কথা

প্রত্যেক সপ্তাহে অপেক্ষা করি রবিবারের জন্য। আজ ছুটিবার, ZONE বারও। দুপুরে জমিয়ে খেয়ে নিয়ে ভাবতে বসি আমার পাতায় আজ কার লেখা কেমন ছিলো। যাদেরগুলো বাদ দিই তাদের বলেই দিই কেন বাদ রাখলাম। তবে অবশ্যই আমার এবং আমার পাঠকদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখেই। আমার অনেক বাজে গুনের মধ্যে বিশেষ একটা হলো আমি যে কোনো লেখা পড়ার আগে তার নির্মাতার নাম পড়িনা। পুরো লেখা পড়ে তবেই ওদিকে এগোই। জানি এ জন্য অনেকেই আমার উপর ক্ষুব্ধ যে তাঁরা বিশেষ পরিচিত হওয়া সত্বেও তাঁদের লেখা কেন ফিরিয়ে দিই। এর কারণটা আজ বলবো। সাথে আরও অনেক প্রশ্নের উত্তর দেবো যে কথাগুলো বলার যথেষ্ট কারণ তৈরি করেছেন এই বাদ যাওয়া লেখাগুলোর মালিকরা।
প্রথমে বলি… সম্পাদকের কলমের সাথে সঠতা করতে আমাকে তিনি শেখাননি যে আমাকে সম্পাদনার অ আ নয় সবে আঁচড় টানতে শিখয়েছেন। সম্পাদকের কলমটা শুধুমাত্র লেখা এবং লেখাকেন্দ্রিক হওয়াই উচিত ওখানে ব্যক্তিগত সম্পর্ককে স্থান আমি দিইনা। এবং ভবিষ্যতেও দেবোনা। এখানে আমি না, আমার সম্পাদনার মুহুর্তই কথা বলবে কেবল।
দুই…
আমার ব্যক্তিগত জীবন বলতে যা বোঝায় মানে আমার পরিবার ও পরিজনদের সাথে কাটানো মুহুর্তগুলো আমার কাছে ভীষণ রকম দামী, সেটা ভালো বা খারাপ যা ই হোক। তাই সেগুলোকে নিয়ে আমি ফেসবুকিও পোস্ট করে বা কোনো লেখা লিখে কাউকে তার মধ্যে ইন্টারফেয়ার করতে ডাকি না বা ডাকবো না। কারণটা হলো আমি আমার মতোই সে আমাকে যে যেভাবেই দেখুক না কেন। কবিতা যা গদ্য বা গল্প যা লিখি তা আমার অনুভব থেকে। এমন নয় যে তা আমার সাথে সবসময় ঘটছে।
এবার আরও যেটা বলার তা হলো আমার লেখা ভালো লাগলে পড়ুন, না লাগলে না পড়ুন। সম্পাদনা ভালো লাগলে পড়ুন না লাগলে না পড়ুন সেখানে জোর করার কিছু থাকে না। তবে আরও যেটা বলার তা হলো প্রশ্ন থাকলে আমাকে এবং আমাকেই করুন দয়া করে আমার পরিজন- বন্ধুদের নয়।
আজ এটুকুই। সাথে থেকো টেকটাচটক।

সোমা চট্টোপাধ্যায় রূপম 

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।