সুরঞ্জনা চাকুরী করে।সমাজে নারীদের ওপর পুরুষদের আধিপত্য,যৌন হেনস্থা,ইভটিজিং,ধর্ষণ তাকে পুরুষদের প্রতি চির বিদ্বেষী করে তুলেছে।সে ভাবে পুরুষ মাত্রেই একজন নরপিশাচ।তাই সুরঞ্জনা বিয়াল্লিশেও বিয়ে থা করেনি।একদিন সুরঞ্জনা ছুটি হলে বাসে উঠেছে,প্রচুর ভিড়,দাঁড়াবারও জায়গা নেই,একজন লোক তাকে –“ বোন এই আমার সিটে বসো।” সুরঞ্জনা অবাক হয়।সেদিনই ও ঐ বাসে হারিয়ে আসে ওর পার্স।রাতে একজন যুবক এসে পার্সটা ফিরিয়ে দিয়ে যায়।অবাক হয় সুরঞ্জনা।পর দিন সকালে শোনে তার বাড়ির কাজের বউটি নাকি এক যুবককে রেপ করেছে,ভারি অবাক হয় ও।সে শোনে তার পাশের ফ্ল্যাটে রন্টি বিয়ে করতে চায় না চৌত্রিশেও,সে আরো পড়তে চায়।ঘড়ির অ্যালার্ম বেজে ওঠে,ঘুম থেকে উঠে তৈরী হয়ে অফিসের দিকে বেরিয়ে যায় সুরঞ্জনা,এবং পরের দিনই তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে নিজেই পাত্র দেখে।