পার্থ বলল, ঘরে বসে থেকে আর পারা যাচ্ছে না যে। মুরলি, এবার কিছু একটা করাে।
মুরলি বলল, করােনা-তারিণী পূজো করাে। – ধ্যাত। এইরকম কিছু হয় না কি?
– কেন হবে না? এইভাবেই শুরু হয়েছিল অনেক পূজা। পূজার নামে নিরামিষ খাইয়েই পার্টি দেওয়ার কাজ হয়ে যাবে। অ্যাপিটাইজার, ড্রিঙ্কস-এর কোন ঝামেলা নেই।
তার চেয়ে বড় কারণ হল, এই যে ফেসবুক জুড়ে নতুন কিছু একটা করতে হবে – এই প্রতিযােগিতায় তােমার নাম অনেকের থেকে এগিয়ে থাকবে। বিপদ-তারিণীর ২০২০ সংস্করণ – করােনা-তারিণী। প্রবর্তকে তােমার নাম লেখা থাকবে। চাঁদ সাওদাগরের মত। পূজার বই, মন্ত্র, এটা-সেটা, পুরােহিত ট্রেনিং – ভেবেছ রয়াল্টির পরিমাণটা?
উফফ!!!