কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে নিতাই চন্দ্র দাস
বর্ষায় প্রকৃতি মেঘ গুড়গুড় মেঘের ঝাঁকে তাক ডুমাডুম মাদল বাজে, কালো কাজল কেশ উড়িয়ে ছুটে চলে বধুর সাজে। মেঘের পালকি ছুটে চলে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে, আবির রাঙা আকাশ জুড়ে রঙধনু দেয় ছড়িয়ে। সবুজ গাছের...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
বর্ষায় প্রকৃতি মেঘ গুড়গুড় মেঘের ঝাঁকে তাক ডুমাডুম মাদল বাজে, কালো কাজল কেশ উড়িয়ে ছুটে চলে বধুর সাজে। মেঘের পালকি ছুটে চলে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে, আবির রাঙা আকাশ জুড়ে রঙধনু দেয় ছড়িয়ে। সবুজ গাছের...
চিরকুট কন্ঠে প্রতিধ্বনিত আমার হৃদয় চমৎকার মধুমাখা জীবনী-শক্তি সুধাময়ী হউক ভালোবাসা, যত্নে অযত্নে মনের আনন্দে বিমোহিত সাম্রাজ্যবাদী, সর্বদা প্রফুল্লচিত্তে ছুটে থাকে! চারপাশে হেসে ঘিরে দাঁড়িয়ে, বিমোহিত আমার হৃদয়।। পূর্বে ছিলে নিখিলে আমার বর্তমানে পশ্চিমে...
সুখের ভেলা আকাশে উড়ে যায় মেঘ, পাখিদের দল আর সুখের ভেলা। বহু উঁচু দিয়ে তারা উড়ে যায় যেনো ধরাছোঁয়ার বাইরে! শুধু চোখ দিয়ে দেখে, শান্ত থাকতে হয় নিজেকে। যদিও মানুষ হিসেবে শান্ত থাকাটা- কিছুটা...
কাশ কুমারী ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে কাশ ফুলের ওই দেশে; সিগ্ধহাওয়া খোঁপায় দোলে কাশ কুমারীর কেশে। পাখির মতো হাওয়ায় উড়ে সাদা সাদা পরী; মন চায় তাকে হাত বাড়িয়ে ভালোবাসাই ধরি। কিন্তু তাকে পাইনা ছুঁতে...
পন্ডিত ইন্দ্র কুমার সিংহ ‘কর্মযোগী মহেশচন্দ্র ও কুমিল্লা মহেশাঙ্গন’ নামক ইতিহাস গ্রন্থে। অবশ্য গ্রন্থটিতে ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত পন্ডিত ড. রাসমোহন চক্রবর্তী লিখিত ‘মহাপ্রাণ মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য’ (প্রথম খন্ড) গ্রন্থটির সরব প্রতিধ্বনি বর্তমান। ➤ রামমালা...
কবিতায় শামসুর রাহমান শামসুর রাহমান(১৯২৯-২০০৬) উত্তর তিরিশের বাংলা কবিতার এক বিস্ময়কর রূপকার।পঞ্চাশ এর দশকে নগরের বিস্তীর্ণ পথে অনায়াস বিচরণ ; কবিতাচর্চা ও তার উৎকর্ষকে শামসুর রাহমান নিষ্ঠতায় প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে কাব্যচর্চায়...
মামনি আমি আমাদের পরিবারের সবচেয়ে আদরের আর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য৷ কেননা পরপর তিন বোনে পর আমার জন্ম৷ একমাত্র পুত্র সন্তান৷ মামনি নারীনেত্রি হলে কী হবে! আমার ধারণা সব মায়েরাই পুত্র সন্তানের আশা করে বেশি৷ বিপরিতদিকে...
সুখ ভুলা মানুষ কয়টা ব্যথা লেখা যায়, কয়টা জীবন দেখা হয় ? এপিঠ-ওপিঠের ডগায় দাঁড়িয়ে; কতজন প্রকাশ করতে পারে তার জীবনের কষ্টের বর্ণনা ? অদৃষ্টের ভার বইতে বইতে চরম ব্যগ্রতায় যখন বুকের বা-পাশে ধড়-ফড়...
রাজকুমারী রাজকুমারী তুমি কেমন আছে? জানো এখনো আমি ক্ষণে অনুক্ষণে তোমাকেই দেখতে পাই নিরব রাত্রিতে গাঢ় ঘুমে যখন বিভোর তখন অনুভব করি তোমার নরম হাতের ছোঁয়া আচ্ছা এখনো ভোর স্নান সেরে খোপায় জবা ফুল...
আমার শেষ এখন থেকে ঘড়ি মেপে ছয়টায় বা এক মিনিট আগে আমার যখন ঘুম পায় আমি স্ক্রলিং এ একটা বড় টান দিয়ে দশ মিনিট নেশার অন্য ডাইমেনশনে চূড় হয়ে ডুবে ত্যাল পিঠা খেতে বসি...
কপি করার অনুমতি নেই।