Category: সাহিত্য Hut

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ১৭)

গোপনে গড়েছে কত স্বপ্নিল সাঁকো ছেলে মেয়ে দুটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এল তখন অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব শেষ ঘোষিত হল। পরবর্তী পর্বে রয়েছে নাটক। নাটকের নাম “ডাকঘর “। ছুটি তো আজ উইলসন ইশকুলে পুরস্কার পেয়েছে...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৪৪)

পুপুর ডায়েরি রেলব্রিজ আর চারু মার্কেট মানেই পাশে লেক। এইগুলো নিয়েই পুপু। তার আত্মপরিচয়, তার বড়ো হয়ে ওঠা। ইদানীং লেকের লোহার রেলিং গুলো পাল্টে যেতে দেখে কী ভীষণ মন খারাপ হলো তাই। মনে হল...

0

সম্পাদকীয়

ধিঙ্গিপদর রোদ্দুর খেয়ে বেঁচে থাকার গল্পটি লীলা মজুমদার কবেই লিখে গেছেন | এরপর হয়তো বাতাস বাড়ীতে উঠে শুধু রোদ্দুর খেয়েই বাঁচতে হবে| জয় গুরু বলে রোদ্দুরকে একটা পেন্নাম ঠুকে দিলাম | যা হবে দেখা...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ১৬)

গোপনে গড়েছে কত স্বপ্নিল সাঁকো উইলসন ইশকুলে রবীন্দ্রজয়ন্তী। ছুটি ও পিয়া নাচে অংশ নিয়েছে। একেবারে সকালের দিকেই অনুষ্ঠান। এরপর সে দিদিদের সাথে ব্রজমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ে যাবে। ওখানেও রবীন্দ্রজয়ন্তী দেখবে। ইশকুলে সে এখনও পড়তে যায়...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৪৩)

পুপুর ডায়েরী  হাল খাতা, নববর্ষ, এইসব আসে। বাংলা বছরের হিসেব আসে মনে। আর তখনই মনে পড়ে ভালবাসাকে। কলকাতা। আমার প্রাণের কলকাতা। ধুলো মাখা মেঘলা কলকাতা। হেমন্তের বিষন্ন কলকাতা। টিপটিপ বর্ষার মন কেমন কলকাতা। হাঁটু...

0

রম্য রচনায় বিশাখা বসু রায়

নষ্টালজিয়া : লোয়ার সারকুলার রোড আমাদের আদি বাড়ী ছিল রাজশাহী জেলার মালঞ্চী গ্রামে। আমার ঠাকুরদা ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী । উনি রাজশাহী থেকেই অবিভক্ত বাংলা, বিহার, ওড়িশা ‘র Matriculation পরীক্ষা তে প্রথম স্থান অধিকার করেন...

0

গদ্য কবিতায় নন্দিনী সেনগুপ্ত

ধরিত্রী দিবস  হাত ফস্কে সত্যি সত্যিই বেরিয়ে গেছে আগুনপোষা তির। অরণ্য ছোট হয়ে আসছে । দ্রুত খুঁজে নিতে হবে নিজস্ব গাছ এবং ওষধিছায়া। নির্ঝরিণী নদীটিকে যারা বাঁকে বাঁকে বেঁধে রেখেছে, অভিশাপ শুধু কি তাদের...

0

গদ্য কবিতায় মহম্মদ সামিম

ব্যথার সরণি বেয়ে নৈঃশব্দ্য ছড়িয়ে আজ তুমি চলে যাবে বহুদূর ক্যারোলাইনার শান্ত ম্যাপলঘেরা বাসায়। অনিবার্য বিদায় দিনে আমাদের দেখা হল না। এই কথা ভেবে সারারাত ঘুম এল না চোখে জ্যোৎস্নার আলোয় স্নান সেরে, মাটির...

0

কবিতায় শমিত কর্মকার

চায় চুমুকেই যেন অন্য স্বাদ বহু ক্লান্তির অবসান মুহূর্তেই পাড়া বা রাস্তার ধারে পরে থাকবেই একটি ভাড় এক কাপ চা, চুমুকেই আনন্দ। কাজের পর বা আড্ডায় সবার হাতেই থাকবে চা তুমি আছো বলেই না...

0

কবিতায় বর্ণজিৎ বর্মণ

নয়নতারা তুমি জ্যোৎস্না ঢেলে দিয়েছো আকাশে সুরা ভেবে পান করি আমি ভেঙে গেল অস্থির শান্তির দরজা কোন ঘরে সুগন্ধ লুকিয়ে রাখি? তোমার চোখ জুড়ে অপূর্ব নিস্তব্ধ মায়া আমি মার্ডার হতে চাই উন্মাদ দৃষ্টিভঙ্গির ছুরিতে...

কপি করার অনুমতি নেই।