Category: সাহিত্য Droom

0

অণুগল্পে পঙ্কজ কুমার চ্যাটার্জি

প্রেম-খুন রবিবারই দ্বিরাগমন শেষে ফিরেছে রমেন আর শ্বেতা। বিয়ের পরে মধুচন্দ্রিমার আশায় আগে থেকেই জল ঢেলে দিয়েছিলেন অফিসের ম্যানেজার। বলেছিলেন এখন বাড়তি ছুটি দেওয়া যাবে না। পরে লম্বা ছুটি নিয়ে বেড়াতে যাবেন। আসলে ম্যানেজার...

0

গল্পে নীলাঞ্জন কুমার

অনুষ্ঠান ‘আঁখি ‘ পত্রিকার অনুষ্ঠান । কলকাতার মানিকতলার এক স্কুলে । অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়কার এক গীতিকারকে সম্বর্ধনা দেওয়া হবে । সঙ্গে থাকবে কবিতাপাঠ । অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা ও সঞ্চালক বিমল বসু দরাজ হাতে...

0

কবিতায় শুভদীপ মাইতি

আঁশজলে ভিজে গেলে বৃক্ষতলে শুয়ে আছে প্রৌঢ় মূক ছায়া। মায়া কেটে কেটে শরীর চলে গেছে অন্যত্র ছায়া চিরে ফুটে ওঠে বংশজ মোহ, কুমড়ো ফুলের মতো। ওপরে ধূমযোনি গাঢ় হয়ে আসে স্নানপর্বের তর্পণে গোপনে ভেসে...

0

কবিতায় শান্তনু প্রধান

ভৌতিক আঁধার একটি পাথরের দিকে কেন যে তাকিয়ে থাকতে বাধ্য হই সেই পাথর ও সভ্যতার দূরত্বে নির্মাণ হয়েছে যে ফাটল তুমি কি জানো সেখানেই আটকে আছে কাদের নামংকিত ডুগডুগি তুমি তার বান্ধব হতে চেয়ে...

0

কবিতায় স্বপন গায়েন

টাপুর টুপুর বৃষ্টি পড়ে চাষের কাজে কৃষক মাতে শ্রাবণে নেমেছে বৃষ্টি সুখের সময় আসবে ফিরে যদি বা হয় সৃষ্টি। ধানের চারা করছে রোপণ কৃষকের মুখে হাসি তিনটি মাস পেরিয়ে গেলেই দুঃখটা হবে বাসি। টাপুর...

0

কবিতায় নীল নক্ষত্র

বন্দিনী কমলা বছর কুড়ি আগে তিস্তা পারে ,খোয়াই নদীর ধারে কিংবা কোন এক নদীর উৎসমুখে তার সাথে দেখা হতো যদি ….. দেখা হতো যদি প্রথম সূর্যের আলোয়, ভরদুপুরে কিংবা কোন এক রাত্রি নিশীথে….. দেখা...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিকে মৃদুল শ্রীমানী (পর্ব – ৭)

মজুর, মার্ক্স ও মে দিবস আমেরিকার গৃহযুদ্ধ শুরু হবার বছর দশেক আগে ভার্জিনিয়া প্রদেশের এক ক্রীতদাস মেয়ে শার্লটের গর্ভে জন্ম নিয়েছিলেন লুসিয়া। হয়তো শার্লট যাঁর ক্রীতদাস ছিলেন সেই টমাস জে টালিয়াফেরোর ঔরসেই লুসিয়ার জন্ম।...

0

সম্পাদকীয়

  বর্ষায় রুপসী বাংলা আরও মোহময়ী হয়ে ওঠে। ফিরছিলাম বকখালি থেকে। জানলা দিয়ে দেখছি বর্ষার রূপ। গাছপালা সব ধারাস্নানে ব্যস্ত। খাল-বিল-মাঠ সব জল থৈ থৈ। ট্রেন ছুটে চলেছে নিজের গতিতে। একটা শাপলা বিলের দিকে...

0

প্রবাসী ছন্দে পি. কে. বিক্রম (বাংলাদেশ)

মুক্তি এখানে বন্দিনী অতঃপর সব শেষ হয়ে গেলো সন্ধ্যা এলেও রাতের ভয় গিলে খেলো সমস্ত বিশ্বাস চুষে গিলে অতঃপর সব শেষ, নিগূঢ় কালো অমাবস্যা যেন সব গিলে ফেলছে প্রতিমুহূর্ত। এখানে জ্বলন্ত আগুন পুড়িয়ে দেয়...

0

প্রবাসী ছন্দে বিপুল বিহারী হালদার (রোম ইতালী)

রুদ্রাণী না-জানি কেন?এতদিন পরেও আমার- ধ্বংস হ’তে চলছে বিন্যস্ত ঘর, রুদ্র-কে আমি সব দিয়েছি উজাড় করে- যত টুকুই ছিল অস্তিত্ব সম্ভার। খুশিতে বিন্দু খামতি রাখিনি আমি রুদ্রাণী- যখন ছিলো যৌবনের জোয়ার। অঙ্গটা যখন নড়বড়...

কপি করার অনুমতি নেই।