Category: সাহিত্য

0

কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে রবীন জাকারিয়া (গুচ্ছ কবিতা)

১| ভয় মাঝে মাঝে আমার ভয় লাগে, প্রচন্ড ভয় কালবৈশাখির ঝড়, প্রচন্ড জলোচ্ছাস কিংবা আর্থিক লোকসানের ভয় নয় মৃত্যুর ভয় মৃত্যুও জন্য নয় বরং মৃত্যু পরবর্তি জীবনের জন্য এহেন কোন পাপ নেই করিনি কিন্ত...

0

কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে বিচিত্র কুমার (গুচ্ছ কবিতা)

১| ও পাশানী ও পাশানী দেখা দিয়ে হারিয়ে গেলি কই বুকটা আমার খাঁ খাঁ করে কেমনে একা রই দুচোখেতে ঘুম আসেনা তোর নামটা অজানা কেমনে আমি সই।। ও পাশানী দেখা দিয়ে হারিয়ে গেলি কই।।...

0

কর্ণফুলির গল্প বলায় সৌমেন দেবনাথ

কুঠুরিকান্দির কাক বানরের গলায় মুক্তোর মালা মানায় না, কথাটি প্রত্যয়ী জালালকে বলে। জালাল বলে, গুণের কদর জ্ঞানীরাই করে না, তুমি তো রতনপুরের ভূত! ভূত বলতেই প্রত্যয়ী ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে, বলে, ভূত বলো আমায়? তুমি...

0

কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে আলতাফ হোসেন উজ্জ্বল (গুচ্ছ কবিতা)

১। “হৃদয়ের শিউলি বকুল” তোমার নাসিকা যেন আমার রঙিন স্বপ্ন, শিল্পীর রঙে অপূর্ব সৃষ্টি , তোমার ঠোঁটের কারুকার্য শোভিত রূপের মায়াবতী মুখে সুবার্তা আনন্দ। তোমার চোখের হরিণী মায়ামৃগ চাহনি, পলক আমার হৃদয় ছুয়ে যায়...

0

কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে নিতাই চন্দ্র দাস

খোকার ভাবনা খোকা মাঠের পাশে বসি ভাবছে একা মনে, নীল আকাশে কালো মেঘ ছুটছে কার পানে। আকাশে কে গুড়ুম গুড়ুম বাজনা বাজায় গিয়ে, কোন সেই রাজার রাজপ্রাসাদে রাজকন্যার বিয়ে। আকাশ দেখি হাসি খুশি আলো...

0

কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে ইমরান খান রাজ (গুচ্ছ কবিতা)

১| কে তুমি আমার আকাশের চাঁদ জানে পূর্নিমা রাত জানে কে তুমি আমার! তবু কেন প্রশ্ন করছো আবার? নীলিমার নীল জানে সাগরের ঢেউ জানে কে তুমি আমার! তবু কেন ভাবছো নিশিতে আবার? স্নিগ্ধ বাতাস...

0

সম্পাদকীয়

সবুজের জয়গান আমার সবকিছুই প্রকৃতি কেন্দ্রিক, ঘুরতে ভালো লাগে প্রকৃতির মাঝে, পড়াশোনার পীঠস্থানগুলিও ছিল প্রকৃতি ঘেরা, যখন যেখানেই থেকেছি একরাশ গাছপালা ঘিরে রেখেছে আমাকে, সখ্যতা গড়ে তুলেছি তাদের সাথে, ছোটবেলায় মনে আছে মাটি খুঁড়ে...

0

কবিতায় সুলগ্না চৌধুরী

সজীবতার গান ফুলশাখাতে কেতকী, কামিনী হাসলো আজ খুব সুখে। ফুলসখীরা আজ জাগলো অহর্নিশি। খর বৈশাখের পর আজ প্রথম প্রহরে আকাশ পুষ্প ঝরেছে আজ তাদের গায়ের ‘পরে। কেতকী, কামিনী দুই আঁজলা বারি তাদের অঙ্গে মেখে...

0

কবিতায় মীনাক্ষী চক্রবর্তী সোম

যাপনের আদিপাঠ স্রোতস্বিনী তুমি উচ্ছল, অন্তঃসলিলা, কখনো ধীরগতি অনাদিকালের ইতিহাস অতলে সঞ্চিত রেখে বয়ে যাও নিরবধি নদীমাতৃকার অববাহিকা জুড়ে সভ‍্যতার বিস্তৃত আদিপাঠ সৃষ্টির আবাহন অথবা শেষের বিসর্জন নিয়ে যাপনের ধারাপাত॥

0

কবিতায় রত্না দাস

অধরা ছায়া সব রোদ্দুরগুলোর সাথে জড়িয়ে থাকে ছায়া। কেউ পায় কেউ পায় না। ধরতে চায় সবাই— হাত ফস্কে চলে যায় এদিক ওদিক। কিছু ছায়া উড়াল দেয়। কিছু ঘন হয়ে ছাতের প্রান্তে… … তখন হাওয়া...