কবিতায় শমিত কর্মকার।
এটাই হতে পারে আমি তোমাকে দূর থেকে চিনি মুঠোফোনে তোমার সুন্দর কথা গুলো মনকে আনমনা করে তোলে সর্বদাই তবুও যেন মনে হয় তুমি কাছে না আসাই ভালো। দূর থেকে ভেসে আসা মিষ্টি কন্ঠস্বর যদি...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
এটাই হতে পারে আমি তোমাকে দূর থেকে চিনি মুঠোফোনে তোমার সুন্দর কথা গুলো মনকে আনমনা করে তোলে সর্বদাই তবুও যেন মনে হয় তুমি কাছে না আসাই ভালো। দূর থেকে ভেসে আসা মিষ্টি কন্ঠস্বর যদি...
আবার রেল দূর্ঘটনা । করমণ্ডলের যন্ত্রণা কমতে না কমতেই কাঞ্চনজঙ্ঘার ভয়াবহ খবর । এক বিখ্যাত লেখিকা লিখেছেন হতে পারে এই ঘটনার পেছনে সিগন্যালে কর্মরত মানুষেরা দায়ী । হতে পারে তাঁরা মোবাইলে ব্যস্ত ছিলেন ।...
মহাভারতের মহা-নির্মাণ (বর্বরিক) ঘটোৎকচ লেখার সময় থেকেই আমার মাথার মধ্যে যে চরিত্রটি ঘুরছিল সেটি বার্বরিক। মধ্য পান্ডব তথা ভীমের পৌত্র ছিলেন এই বালক। কিভাবে? ভীমপুত্র ঘটোৎকচ ও কামকালিকার পুত্র হলেন বর্বরিক। ছোট থেকে তার...
নর্মদার পথে পথে জালেশ্বর মন্দিরের ভিতরে সব সময়ই মাটির তলা থেকে জল এসে ভিজিয়ে দেয়। এখান থেকেই নর্মদা ভীমগর্জনে পশ্চিমঢাল অনুসরণ করে বয়ে গেছে আরব সাগরের দিকে। —- বছরটা দু’হাজার দশ। আমার ক্যান্সার অপারেশন...
বিদায় বেলায় বহুক বিরহী বাতাস রাই,যদি কোনোদিন আর দেখা না হয় যদি ছায়াখানি চিরতরে হারিয়ে যায় যদি সোনালী দিনের কথা গুলো মনে পড়ে — মন খারাপের দিন গুলো ভুলে যেয়ো। যদি কোনোদিন আবার মনে...
বৃষ্টি খুকি বৃষ্টি খুকি মিষ্টি রে তুই বৈশাখ মাসে এসে ঝিরঝিরিয়ে ঝমঝমিয়ে পড়্ না ভালোবেসে। ঘন কালো মেঘ বিকেলে পেয়েছি তোর দেখা গরম থেকে রেহাই দে তুই রাখিস নে আর একা। সবুজ পাতা রুক্ষ...
রোদে গরম বাড়ার কারণ ব্যাপারটা কোনো ব্যাপারই নয় আবার অনেক বড়ো ব্যাপার গল্পটা অনেকদিনের যা হবার সবই মনে মনে দুজনেই বুঝতো কেউ আগে, বা পরে সবার সবটা পারা সম্ভব নয় চেষ্টা করলেও না পরিস্থিতিও...
সুইটি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান তন্বী। আজকের যুগের অন্যতম এক নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি। বাবা-মা দুজনই সংসার বহন করবার জন্য কর্মক্ষেত্রে যুক্ত। সন্তান যখন একদম ছোট ছিল তখন তাকে দেখাশোনা করবার জন্য একটা লোক থাকলেও সকলের...
বদন মুন্ডা পাহাড় টিলা ডুংরি জঙ্গলে ঘেরা একসময়ের উপদ্রুত অঞ্চলে বেড়াতে চলে এসেছি হঠাৎই। এসেই জুটিয়ে ফেলেছি গাইড বদন মুন্ডাকে। ওর বাইকে ঘুরব। তেলচুক্তি। সঙ্গে দেব গাইড চার্জ। বদনের বাইকে করে লোহাগড়ের হাট দেখতে...
শহিদ ভগৎ সিং চরিত অষ্টম অধ্যায় || শেষাংশ কাহিনীকার বলতে শুরু করেছে—- “ভগৎ ও বটুকেশ্বরকে, দিল্লির পুলিশ লাইনে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। জয়দেব কাপুর ও শিবভর্মা, দিল্লির বাসা বাড়িতে রাতে, চোখের জলে ভাসছে।...