Category: সাহিত্য

0

সম্পাদকীয় 

কিটস লিখেছিলেন ‘ওড টু অটাম’, ২৬ বছর বয়েসেই তাঁর এই পৃথিবীর ঠিকানা মুছে ফেলতে হয়েছিল। . তবু সেই ক্ষণজন্মা কবি দেখতে পেয়েছিলেন হেমন্তের সৌন্দর্য .I ধান কাটা সারা, কার্তিকের কুয়াশার ওড়না জড়ানো মাঠের কথা...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে উজ্জ্বল কুমার মল্লিক (পর্ব – ২)

শহরতলির ইতিকথা রাধাকান্ত বাবু, শিবপুরের ভাড়া বাড়ি থেকেই বাসে করে ডালহৌসী স্কয়ারে যান। সকাল ন’টায় বেরিয়ে, ফিরতে ফিরতে সাঁঝবেলা হয়ে যায়, কখনও কখনও অন্ধকার হয়। মেয়ে দুটো, স্থানীয় গার্লস-স্কুলে পড়ছে। সংসারের দায়-দায়িত্ব, সবই স্ত্রী...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ৪০)

গোপনে গড়েছে কত স্বপ্নিল সাঁকো -কি রে বুধুয়া, রুটি চিবোচ্ছিস? বুধুয়া ঘোলাটে চোখ তুলে দেখল, ফিটারবাবু। -এ ব্যাটা আপনার বাড়িতে কাজ করে? -ঘাস দেয়। – আমার বাড়িতেও দেয়। ব্যাটা বুদ্ধির ঢেঁকি। হেসে উঠল ফিটারবাবু।...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৬৩)

পুপুর ডায়েরি কিছু কিছু দিনে, কিছু অনুভূতি কিছু বোধ, বেশী জোরালো হয়ে ওঠে। এই হেমন্তের ঘুরে যাওয়া রোদ, হাওয়া, শিরশিরে ভেতর, পুজো শেষ হবার ম্লান বিষন্নতা, সব কিছু মিলিয়ে বাবার জন্মদিন পনের নভেম্বর এসে...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে নীলম সামন্ত (পর্ব – ২৮)

মহাভারতের মহানির্মাণ (জয়দ্রথ) শেষ পর্ব মনের কামনা পূর্ণ না হওয়াও এক ধরনের পরাজয়। কাম্যক বনে যেভাবে জয়দ্রথ যুধিষ্ঠিরের কাছে ক্ষমা লাভ করেছিলেন এবং বাকি পাণ্ডবদের সামনেও মাথা হেঁট করে ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছিলেন তা...

0

গল্পেরা জোনাকি তে রীতা চক্রবর্তী (পর্ব – ১৩)

সময়ের খরস্রোতে ট্রেনে উঠেই ডানদিকের কোনের সীটটাতে গিয়ে বসল শ্রীতমা। পাশে নিজের সাইডব্যাগটা রেখে দিয়ে একটা জায়গা দখল করে রাখে। আশা করে আছে পরের স্টেশন থেকে নীল উঠবে। আজ প্রায় একমাস হয়ে গেল নীল’কে...

0

কবিতায় বলরুমে পিয়াংকী

জলের মতো যতিচিহ্ন লাগোয়া রাস্তায় নেমে এসো অপেক্ষা করতে করতে ছাউনিহীন হও আরোগ্যকে যদি নৌকা ধরা হয় আয়ু তাহলে বৃক্ষ সেই বৃক্ষের সাথেই বেড়ে ওঠো ভেঙে দাও অতিরিক্ত যা কিছু হিসেব লিখে রাখা ছাড়া...

0

কবিতায় বলরুমে অমিতাভ সরকার 

আজ যেজন্য… কিছুই হলো না দিনের আলো অনেকটা পথ গড়িয়ে গেছে চিন্তাগুলো লাট্টুর মতো ঘুরপাক খেয়ে বাইরের বৃষ্টির শব্দের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়েছে শহরটা ভিজে ভিজে গল্পের সুখ ঘ্রাণে ত্রস্ত জল গরম করতে গিয়ে পুরোনো...

0

কবিতায় বলরুমে অমিত বাগল 

ক্রিয়া বৃক্ষদেবতা গাছ সকালবেলা জললাগা বাতাসা দিয়েছে বদ্দিদা’র বউ সন্ধ্যায় আমি বাজাবো বাজাবো তোর শাঁখ কত একজন আমি হলে আমার অদূরে সন্ধ্যার গাছটিতে দক্ষিনাবর্ত শঙ্খে বসেছে তিনজন বক একা দেখা,পাকা দেখা শত একা এক...

0

গল্পতে রমেশ দে

সময় জন্মের পর থেকেই সময়টা যেন দ্রুত গতিতে ছুটে চলেছে। তাকে বেঁধে রাখার উপায় খুঁজে পেলাম না। ছোটো বেলার সেই হাসিখুশি স্কুল জীবন।আর বাড়িতে ভাই, বোনদের সাথে ঝগড়া, খেলা, জিলিপি ভাগ করে খাওয়া। গ্রামের...

কপি করার অনুমতি নেই।