কবিতায় পদ্মা-যমুনা তে আবু আফজাল সালেহ
শুধু সাগর বলে, থেমো না সামনে অবারিত নক্ষত্র, তবুও কেউ যেন বলছে, থামো কেউ বলছে,একটু থামো হয়ে গেছি কাড়াকাড়ির দজলা-ফোরাত। ‘গ্রেট বেরিয়ার রিফ’ বলে, যেতে পারবে না আল্পস বলে, আমাকে ডিঙিয়ে যেতে পারবে...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
শুধু সাগর বলে, থেমো না সামনে অবারিত নক্ষত্র, তবুও কেউ যেন বলছে, থামো কেউ বলছে,একটু থামো হয়ে গেছি কাড়াকাড়ির দজলা-ফোরাত। ‘গ্রেট বেরিয়ার রিফ’ বলে, যেতে পারবে না আল্পস বলে, আমাকে ডিঙিয়ে যেতে পারবে...
সাইপ্রাস ভ্রমণের কথকতা বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়ের “পথের পাঁচালী ” উপন্যাসের অপু আর দূর্গার মত আমারও এক চির চঞ্চলা মন। জীবনের এতগুলো বছর পার করে এসেও যখন নতুন কোন ঐতিহাসিক বা দর্শনীয় স্থানে কিংবা কোন দেশে...
বাপজানের শরীরের ঘ্রাণ আমাদের বাড়িটা বাংলাদেশের অন্য দশটা মফশ্বল শহরের গ্রামীণ জনপদে৷ উপন্যাসের বর্ণনার মতো একটি ছোট্ট গ্রাম৷ গুটি কয়েক পরিবারের বসবাস৷ এখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা কৃষি নির্ভর৷ গতবাঁধা সেই গৃহস্থালী কাজেই কাটিয়ে দিচ্ছে যুগের...
মি যখন আমার ক্ষুধা ক্ষুরের কথা বলছি আমি যখন আমার ক্ষুধা ক্ষুরের কথা বলছি- যাঁতা যাতনায় কাতরাচ্ছি আপনারা ফুলের মিষ্টি হাসিতে ভিজে যাচ্ছেন অথই আনন্দে গড়াগড়ি খাচ্ছেন রোদেলা স্তন চুষছেন তখন, ফাগুনের। সস্তা শ্রম...
আদৃত আদল আলিঙ্গনে আমি বুকের ভেতর যতনে রেখেছি সেই মুখ বন্ধুর আদলে। আমি পোড়ে পোড়ে মরে যাবো তবুও তোমাকে দেবো না পুড়িতে। ক্ষিতির মৃত্তিকা বুকে দুখের অনলে পোড়া দগ্ধিত চোখ! কষ্টের নহর ক্ষরিত হয়...
বর্ষায় প্রকৃতি মেঘ গুড়গুড় মেঘের ঝাঁকে তাক ডুমাডুম মাদল বাজে, কালো কাজল কেশ উড়িয়ে ছুটে চলে বধুর সাজে। মেঘের পালকি ছুটে চলে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে, আবির রাঙা আকাশ জুড়ে রঙধনু দেয় ছড়িয়ে। সবুজ গাছের...
চিরকুট কন্ঠে প্রতিধ্বনিত আমার হৃদয় চমৎকার মধুমাখা জীবনী-শক্তি সুধাময়ী হউক ভালোবাসা, যত্নে অযত্নে মনের আনন্দে বিমোহিত সাম্রাজ্যবাদী, সর্বদা প্রফুল্লচিত্তে ছুটে থাকে! চারপাশে হেসে ঘিরে দাঁড়িয়ে, বিমোহিত আমার হৃদয়।। পূর্বে ছিলে নিখিলে আমার বর্তমানে পশ্চিমে...
সুখের ভেলা আকাশে উড়ে যায় মেঘ, পাখিদের দল আর সুখের ভেলা। বহু উঁচু দিয়ে তারা উড়ে যায় যেনো ধরাছোঁয়ার বাইরে! শুধু চোখ দিয়ে দেখে, শান্ত থাকতে হয় নিজেকে। যদিও মানুষ হিসেবে শান্ত থাকাটা- কিছুটা...
কাশ কুমারী ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে কাশ ফুলের ওই দেশে; সিগ্ধহাওয়া খোঁপায় দোলে কাশ কুমারীর কেশে। পাখির মতো হাওয়ায় উড়ে সাদা সাদা পরী; মন চায় তাকে হাত বাড়িয়ে ভালোবাসাই ধরি। কিন্তু তাকে পাইনা ছুঁতে...
পন্ডিত ইন্দ্র কুমার সিংহ ‘কর্মযোগী মহেশচন্দ্র ও কুমিল্লা মহেশাঙ্গন’ নামক ইতিহাস গ্রন্থে। অবশ্য গ্রন্থটিতে ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত পন্ডিত ড. রাসমোহন চক্রবর্তী লিখিত ‘মহাপ্রাণ মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্য্য’ (প্রথম খন্ড) গ্রন্থটির সরব প্রতিধ্বনি বর্তমান। ➤ রামমালা...