গদ্যের পোডিয়ামে শংকর ব্রহ্ম
ফোরুগ ফারখজাদ (ইরানের সাহসী কবি) বিংশ শতাব্দীর আধুনিক ধারার নারী কবিদের মধ্যে ইরানের কবি ফোরুগ ফারখজাদ অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং একজন সাহসী কবি, সেকথা সকলেই স্বীকার করেন। ফারখজাদের জন্ম হয় ১৯৩৫ সালে তেহরানে। তাঁর বাবা...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
ফোরুগ ফারখজাদ (ইরানের সাহসী কবি) বিংশ শতাব্দীর আধুনিক ধারার নারী কবিদের মধ্যে ইরানের কবি ফোরুগ ফারখজাদ অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং একজন সাহসী কবি, সেকথা সকলেই স্বীকার করেন। ফারখজাদের জন্ম হয় ১৯৩৫ সালে তেহরানে। তাঁর বাবা...
ব্রহ্মমুখী সূর্য ও রেবতী ঠোঁট একই জল অথচ প্রতিটা ঢেউই নতুন করে আছড়ে পড়ছে। প্রচন্ড এই রোদের মধ্যে সমুদ্রের জল আরও ঘন দেখাচ্ছে৷ দুটো ছেলেকে নীল প্যান্ট খালি গায়ে ঝাঁপাতে দেখে আমি ভাবছি ছোটবেলায়...
যাও পাখি দূরে ফেরার পথে কেউ কোনো কথা বলল না। বাড়িতে এসে দেখল আয়া দিদি কুমারীর বমি পরিষ্কার করছে। কুমারী বুকের কাছে রংচটা পুতুলটা নিয়ে বসে আছেন। সবিতা দেবীর মাথায় একটাই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে,কেন...
কেল্লা নিজামতের পথে নির্লিপ্ত মুর্শিদাবাদ। কেউ সাত চরে রা কাটে না। নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে নিয়ে যা একটু কথা কানে ভেসে আসে আর কি। বাকি নবাবদের তো খুঁজে পাওয়াই দায়। কিন্তু অতীত যে পাল্টাবার নয়। সবকিছু...
সুন্দরী মাকড়সা — আচ্ছা ঋষি, এবারে তুমি মনে করো তো প্রথম যে কাগজের টুকরোটা তুমি পেয়েছিলে সেটা ঠিক কখন, মানে কোন অবস্থায় সেটা আবিষ্কার করেছিলে তুমি? — আচ্ছা, সেটা না হয় মনে করছি। কিন্তু...
শালজঙ্গলে বারোমাস ছয়ঋতু আমরা তোমাকে খুঁজি,তোমাকেই বুঝি ; নম্র ছায়ার বৃক্ষদেবতা মানি। দীর্ঘ জীবন পথে, বৃষ্টির মতো, তৃষ্ণার জলে তোমাকেই পাবো জানি। বিস্ময় কাটিয়ে অমলেন্দু আবার বললো–হ্যালো ,তিথি ? এত রাতে ফোন করলে ?...
কাগজের জলরঙে তুমি শরীর মানে চাবুক। যেভাবে পেটাবেন সেইভাবেই তৈরি হবে। তবে ধরনটা সবার একরকম তা তো নয়। কারোর একটুতেই অনেক, কারো বা অনেক হয়েও কিছু না। ঘটনাগুলোও ঘটে, তখন কিছু বোঝা যায় না,...
গর্ব সাময়িক ভট্টাচার্য্য মহাশয়,তার মেয়ের জন্যে পাত্র দেখতে এসেছেন,ওনার বড় ছেলে রেলে চাকরি করেন,উনি কাস্টমসে। ভদ্রলোকের খুব নাম ডাক,এমন অনেক কেস উনি সরকারকে ধরে দিয়েছেন,ওপরওয়ালা খুশি হয়ে প্রমোশন দিয়েছে। পাত্রের বয়েস ৩০ পাত্র ইংরিজী...
অর্জুন আজ শেষ বেলায় আমরা দার্জিলিং পৌঁছেছি। অর্জুন আমাদের দার্জিলিঙের হোটেলে ড্রপ করে ফিরে গেল সিকিমে নিজের বাড়িতে। যাবার সময় যখন ওর হিসেবপত্র মিটিয়ে দেওয়া হল তখন ওর চোখে জল দেখে মনটা খুব খারাপ...
আশ্রয় অশ্বত্থ গাছটির গায়ে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন! পাখিরা ইচ্ছেমতো কোটোর ত্যাগ করে উড়ে যাচ্ছে আকাশ পানে — বাসাটি আগলে রেখেছে বৃদ্ধ গাছের দুটি ডাল, ধুলোর আস্তরণে ঢেকে যাচ্ছে তার শরীর, তবুও এ আশ্রয় জীবনভর...