বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
আলাপ শুরু করছি ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্য এবং নৃত্য ঘরানাগুলির কথা। ভারতীয় শাস্ত্রীয় নৃত্যের উৎস খুঁজে পাওয়া যায় ভরত মুনীর নাট্যশাস্ত্রে। ভরত মুনী নাট্যশাস্ত্র রচনা করেন আনুমানিক খ্রীষ্টপূর্বাব্দ দুশো থেকে খ্রীষ্টিয় দুশো শতাব্দীর মধ্যে। এতে...
রেকারিং ডেসিমাল সকালে একটু চোখ খুলে শরীরটা ভালো মনে হল। ব্রাশ করে পাড়া বেড়াতে চললেন ডাক্তার মা। পাশের কেবিনের নতুন মাকে সবে জ্ঞান দান চলছিল বেবিকে ঠিক পজিশান করে ব্রেস্ট ফিডিং করানোর জন্য, এর...
না মানুষের সংসদ হুলোকে শেয়াল আর তার দলবল খুন করেছে । জ্ঞানী পেঁচা বলে উঠল, মর্মান্তিক । টিকটিকি উচ্চ-স্বরে রোদন করতে থাকল । সে আর হুলো দীর্ঘদিনের সুহৃদ । নন্দ-স্যার বললেন, এখন কাঁদার সময়...
এবার বসন্ত কুয়াশা থাকছে রোজ সকালে,তারপরই রেশমি সোনালি সুতোর ফোড় তুলে বেরিয়ে পড়ছেন নরম রোদ্দুর কুমার। মেজাজ এখন তাঁর নিচু তারে বাঁধা। সুযোগ বুঝে একদল টিয়া রোজ আসছে সেলি্মপুরের গলিতে, বাসস্টপের কাছে একটা ফ্ল্যাটবাড়ির...
বেগুন ও নিমপাতার কথা সেদিন চিঠিটা লুকিয়ে দিলে রাগে অভিমানে অনেকক্ষণ ছিলাম। হটাৎ কথাটা মনে পড়ল। তুমি বলেছিলে আমার ভেতরে কবিতা আছে। তাই ঠিক করলাম আর চিঠি নয় কবিতা লিখব। প্রযুক্তি চাই! কার কাছে...
১| মেলায় চলো বছর ঘুরে আবার এলো রথের মেলা ওই, মেলা যাবো ঘরে পড়তে ভাল্লাগে না বই। পড়াশোনা অনেক হলো ঘুরতে আমি চাই, মাগো তুমি আমায় নিয়ে চলো মেলায় যাই। রথের দড়ি সবার সাথে...
১| খেলা চরিত্র এবং কৌশলের মধ্যে অস্তরাগের খেলা চলে আজানুলম্বিত দৃঢ়তা আর মেঘলা দিন ভেদ করে উঠে আসা বাহুবলী যে বেপরোয়া ঘুঁটি রচিত করেন সব সমীকরণ মুখস্থ করার পর যা পড়ে রইলো যা তোমার...
লাশকাটা ঘর তুমি যখন দূরে তোমাকে তখন চেনাই যায় না, যেমন সাগরের মাঝখানে ঢেউ, পাড়ের কাছে এলেই তার যত দাপাদাপি, তুমি জানো মৃত্যুর জন্য অপেক্ষার নাম? উঁচুতে থিতু হতে চাওয়া জল কতবার তবু নিজের...
দেবতার জন্ম চলেছিলাম এক সীমাহীন পথ ধরে, এক অনিশ্চিত গন্তব্যের দিকে, চারিদিকে তখন কচি সবুজ পাতার সমারহের মাঝে, দিবাকর তাঁর এক নিরন্তর খেলায় মত্ত! পদব্রজে আমি একা, আজ আর নেই কোনো সখা , নেই...
চারিদিকে প্রেম থই থই। কোভিডকে অবশেষে কাঁচকলা দেখাতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ সবাই। সুতরাং, আধুনিক প্রাচীন সব রকম প্রেমের স্রোত দেখতে পাচ্ছি। বসন্ত আর ভালবাসা সবুজ কুঁড়ি— অল্প গরম — মিষ্টি ছোঁয়া — চুপ শিহরণ —...
