ক্যাফে কাব্যে তন্ময় কবিরাজ
সুখ কবি সুখ রেখে গেল তাঁর কবিতার খোলসে, যেখানে রক্ত দেখেছি সেখানেই তোমার ঘর- কবিতায় চিনতে পারি না বুঝতে পারিনা বলে আজও কোনো কবিতা শেষ হয়নি- অস্থিরতার পাশে তুমি তোমার পাশেই পাহাড় ভাঙা নদী...
বাঙালির সাহিত্য-ঠেক
সুখ কবি সুখ রেখে গেল তাঁর কবিতার খোলসে, যেখানে রক্ত দেখেছি সেখানেই তোমার ঘর- কবিতায় চিনতে পারি না বুঝতে পারিনা বলে আজও কোনো কবিতা শেষ হয়নি- অস্থিরতার পাশে তুমি তোমার পাশেই পাহাড় ভাঙা নদী...
সরাসরি মা ভিটে থেকে পুষ্টিবর্ধক আঙুলগুলো লালশাকের মতো লতানো। জলে ঢাকা পিঠ টুপ করে ডুবে ফের উঠেছিল কিন্তু জানতো না পোড়া কয়লার মতো রাঙা হবে কাম। মৈথুনের সাথে ক্যাপসিকাম আর পেঁয়াজ দিয়ে কামড় বসাবে...
হার মানতেই হয় মন্দির – মসজিদ বিতর্ক তোলে যারা তারা সব যন্ত্র-মানব, দানবের হাতে থাকে রিমোট কন্ট্রোল দাবানল ছড়াবার সুযোগ যথেচ্ছ। তবু আশা রাখি আমাদের হাতে আছে ভালোবাসার পূর্ণ সিলিন্ডার — তারই তীব্র আবেশে...
সংসার অমল, কমল দুই ভাই। এদের এক বোন দীপ্তি। আবার এদের বাবা,কাকা চার ভাই। দুই বোন। একান্নবর্তী পরিবার। এদের বাবা সুভাষ সকলের বড়ো। তাই সংসারের দায়িত্ব অনেক বেশি। উনি একজন কোম্পানির কর্মচারী।মাসের শেষে মাইনে...
শ্রাবণে একমুঠো রোদ আসুক এই খোলা জানালা দিয়ে… এক বুকভরা বাতাস খেলুক এই বাতায়ন পথে আকাশ এসে ধরা দিক আমার দু’ চোখে আমার চারপাশের বৃত্তটা আর একটু প্রসারিত হোক শ্রাবনের ধারা প্রশমিত হোক খররৌদ্রতাপে…...
মহীরুহ দূর থেকে সবাই উঁচিয়ে দেখি দীর্ঘ তালগাছটার দিকে প্রথম জ্ঞান বৃদ্ধি পাওয়া বালকও কৌতূহল বশত বেয়ে উঠতে চায় ওই গাছটির শিখরে সবাই জানি অত উঁচুতে গিয়ে পৌঁছনো অত সহজ কাজ নয় যতবড় গাছ...
ব্রেক আপ মাখামাখি প্রেম টায়ার আর টিউবের সম্পর্কে পেরেক হানে, ক্ষত বিক্ষত একই দেহে দুটি প্রাণ— চাকা আর ঘোরে না। বদলে গেল আবহাওয়া পাল্টে গেল ব্যাকুলতার জলবায়ু কঁচুপাতা আর জলের সম্পর্ক অদ্ভূত প্রেমের স্থায়িত্ব!...
তা স লি ম মোহ ছেঁকে নিলে ভেতর ভেতর কেয়ামত জেগে ওঠে। বন্দী হওয়ার স্রোত দখল নেয় সামুদায়িক রুকসার। এখন অনন্ত বেলা সময়ের নূর বয়ে আনে বেহেস্ত নাজরানা। নদী জন্মের আগে সমস্ত শোক উদ্বায়ী...
রাতের রজনীগন্ধা রাতের অন্ধকারে অচেনা পথে, কালো ভেজা রাস্তা ধরে, শেষে বাসে যাত্রী নেই, একা হেঁটে চলে। চকমকে পোশাকে, গাঢ় রঙে ঠোঁট রাঙিয়ে, একা হেঁটে চলে রাতের রজনীগন্ধা, অভাবের সংসারে ঐ একজনই আনন্দ আনে,...
আয়না আমি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আর কিছু চিনতে পারছিলাম না— সোজা চুল, চোখে রঙিন লেন্স, ঠোঁটে গাঢ় লিপস্টিক। এতো রঙ? এতো শৃঙ্গার? কেন? মেকআপের নিচে আমার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, মনে হয়...