সময়ের নানা জংশান
কলমের দাঁত,
দাঁতের আঁচড়,
আরো ধারালো রোদ।
প্যাঁচানো মেয়ের
মেয়ে খুলে যাচ্ছে,
ওড়না অবোধ..
আঁকো তুলির মধ্যমায় এবং অজুহাতে
পাঁচিলের নীরবতায়,
শরীরতায়-
ডুব দিক দূষিত সমাজ..
মীনাক্ষীর বাস এলো,
চাকার গতি তার পা থেকে উপরে হিলহিল করে উঠছে-
চাকার তালেই নেচে উঠছে তার শরীরবিন্দু-
পাপহীন অথচ কামনাহীন নয়!
চাকার ছদ্মবেশ মাখছে অতিনীল রাস্তা..
শহরের মাঝখানে ঢুকে পড়েছে ওমেন্স কলেজ৷
কলেজের কামিজ উড়ছে-
আটকে যাচ্ছে বজ্জাত যানজটে..
শেফালি দিদিমনির ক্লাসের রিংটোন ফিরে ফিরে আসছে-
সিগন্যালে ঘন্টা পড়ার আগে..
তার তিল মাত্র দেখেছি
বৃষ্টি দেখিনি,
চেনা কিছু পপকর্নের সাথে তার আলাপ
ছিটকে পড়ছিল আমার কানে৷
আজ রাস্তাটাকে বিশ্বাস করেছিলাম,
রাস্তা কথা রাখেনি-
সে একটাও দোকান খুলেনি
বৃষ্টিও এমুখো হয়নি..
পপকর্নের টানে..