অণুগল্পে শীতল বিশ্বাস

কেন্নো

অবশেষে সরে যাচ্ছে সময়।পালিয়ে যাওয়াই যার কাজ।একটা সময় আসে যখন  ভালোবাসার বুনোটেও সন্দেহ জন্মায় ঘূণের শরীরে।চূরচূর হতে থাকে সব।ঋতুরও কতো কথা মনে পড়ে ।ফুলশয্যার রাত তার কাছে পরিণত হয়েছিল কন্টকশয্যায়।সন্তান তার কাছে ধর্ষণের।জীবন সঙ্গীকে চিনতে খুব একটা খাটতে হয় না ঋতুর।সঙ্গিনীকে রক্তাক্ত দেখে পরিতৃপ্তির হাসিই চিনিয়ে দিয়েছিল মানুষটাকে।ভেতরে ভেতরে কেন্নো পাক দিতে থাকে ঋতুর।
আশ্চর্যতায় আবিষ্ট হল ঋতু তার মরুভূমির জীবনে এক আশ্চর্য মরুদ্যানের ছায়ায়।সে শৈলেশ।তার টলটলে জ্যোৎস্না মাখা চোখ,মায়াময় হাসি,তার উদাত্ত মন এক আকাশ আলো এনে দিয়েছিল মনে।এক অদ্ভূত আবিলতা ঘিরে ফেলেছিল তাকে।তা র ভেতরের কেন্নোটা পাক খুলতে লাগলো।

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *