কবিতায় রত্না দাস

প্রগাঢ় অন্ধকার
অন্ধকারের চাদর মুড়ি দিয়ে বসে আছে দেশকাল
মাঝে মাঝে আলোর রোশনাই একটু ঝলসে উঠে আবার নিভে যায়
জ্বলে নিভে কতকটা সয়ে যাওয়া অন্ধকার দেহমনের প্রকোষ্ঠে জমিয়ে বাসা বাঁধে
কোনো ঘুলঘুলি দিয়ে আলোর স্ফুরণ দ্যাখা যায় না।
চোখ তবু বসে থাকে একরাশ তৃষ্ণা নিয়ে ” কবে তৃষিত এ মরু ছাড়িয়া যাইবো, এক অত্যুজ্জ্বল শ্যামলসুন্দর প্রাঙ্গণে”।