তারপর যিনি ব্যাট করতে নামলেন, তাঁকে আমরা সেই প্রথম দেখছি। কত রানের ইনিংস হবে, কেরিয়ারে সাফল্য আসবে কি আসবে না, পরের ম্যাচে বসিয়ে দেওয়া হবে কি না এইসব ভাবতে ভাবতে নামলেন তিনি। নতুন প্রেম আর নতুন পোশাক ছাড়া কোনোকিছুই আমরা নাক না সিটকে গ্রহন করতে পারি না বোধহয়। এবারও তাই হল। কে রে ভাই এটা! কিন্তু সেই যে সুন্দর সুন্দর কভার ড্রাইভ, মারাত্মক পুল, কাট শট, রানিং বিটুইন দ্য… সেঞ্চুরি নট আউট! ব্যাস! প্রেমে পড়ে গেলো আট থেকে একাশি। বেডরুমে বড় বড় পোস্টার বসল খেলোয়াড়ের।
সেরকমই একটা গল্প। কী যেন নাম ! ! ! টাচ্ টেক্ টক্ না টেক্ টক্ টাচ্… গুলিয়ে ফেলত সবাই। আজ আর গুলিয়ে ফেলার কোনো জায়গা নেই। এই মারাত্মক একশো দিনের ইনিংস, এতো সুন্দর সুন্দর শট সিলেকশন, প্রতিভাবান সব কোচ এবং খেলোয়াড়…(অবশ্যই টেকনিশিয়ানরাও লিস্টে থাকছেন) তা কি প্রশংসার দাবি রাখে না? এবার গুলিয়ে ফেললে গুলি, সোজা বুকে। ” টেক্ টাচ্ টক্ ” এর এই প্রচেষ্টা আমাকে তো টাচ করেছেই। আপনাকে ? সত্যি বলুন, নইলে ট্রাকের পিছনে লেখা লাইনটা বলে দেবো।