” এই পথ যাবে শূণ্যে”…
” অরণ্যের নিরুদ্দেশে যাবে..”
ধ্রুব ছাড়ার সাথে সাথে মনামি পরের লাইনটি ধরল।
দুজনে পাশাপাশি দুটো চেয়ারে বসা।সামনে আবৃত্তি শিক্ষক তিমিরদা। রুনি,সোমা দিগন্ত সমবেত অংশে যোগ দিল” কিছু নেই ধুলোর চিৎকার…”
ট্রেনটা ছুটে গেল হুইসেল দিতে দিতে…..
কবিতা উচ্চারিত হলে দূরের স্টেশনে আলো জ্বলে ওঠে/
জন্মান্ধ লিখে ফেলে আলোর মন্ত্র /মরুভূমিতে ঝাঁপ দেয় বৃষ্টির আকাশ..….. লাইনগুলো গুনগুন করে উঠল মনামির বুকে।