শ্রাবণ তার হৃদয় মেলে দিলে দূরের খিদে বাড়ে
পাড়া থেকে রুটমার্চ করে মনে অগ্রন্থিত হয় অনেককিছুই
হাওয়া বৈরাগী, আর ক্লান্ত জীবনে মেঘের মৌনতা
খুলে রাখে শীতলের ভাঁজ
উপকরণের চেহারা রোমশ। তাই দিয়ে ঘর আঁকি
পুবালি থেকে মৃত্যুর কোনো যোগ নেই। আছে শুধু জন্ম
অভিসার থেকে কলাবন —
নির্ঝরের মতো সর্ষেফুল উপছে পড়ে চোখে
নিমগাছে কেবল সংস্কার দেখি
তবু কেন বারবার বাসনার দোতলা জানলা মুখ বাড়ায়
দৃশ্যের কালি ফুরানোর দেশে, লেবুপাতার গন্ধে?
কাঁকড়াদের জনসংখ্যায় একমাত্র পাকস্থলীকেই যে জেগে থাকতে হয়
একথা বোঝো না, তরুবর ?